পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট’র মহাপরিচালক প্রকৌশলী আশরাফ এবং তার স্ত্রী সাবিহা আলমের অবৈধ সম্পদ পুনঃঅনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত মঙ্গলবার দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত ‘দুর্নীতি দমনের দুদক স্টাইল/২০ কোটিতে প্রকৌশলী আশরাফুলের দায়মুক্তি’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের পর গতকাল বুধবার এ সিদ্ধান্ত নেয়। প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর দুদকে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। ওই অনুসন্ধানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সকল কার্যক্রম থেকে নিবৃত রাখা হয়। সেই সঙ্গে ইকবাল মাহমুদের নেতৃত্বাধীন বিদায়ী কমিশন অনুসন্ধান-তদন্ত সংক্রান্ত নথি স্বাক্ষর থেকে বিরত থাকে। তথ্যনির্ভরযোগ্য সূত্রের।
প্রসঙ্গত: গণপূর্ত অধিদফতরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম এবং তার স্ত্রী সাবিহা আলমের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করে দুদক। অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় তাদের সম্পদ বিবরণী চাওয়া হয়। সম্পদ বিবরণী দাখিল করলে সেটি যাচাই শেষে অনুসন্ধান কর্মকর্তা সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান তাদের বিরুদ্ধে বিপুল অবৈধ সম্পদ খুঁজে পান। এ প্রেক্ষাপটে উভয়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৬ (২) এবং ২৭(১) ধারায় মামলা রুজুর সুপারিশ করেন তিনি। কিন্তু পরবর্তীতে ‘উপরের নির্দেশে’ ওই প্রতিবেদনটি প্রত্যাহার করেন তিনি। প্রতিবেদন পরিবর্তন করে উভয়কেই অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়ার সুপারিশ সম্বলিত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ ঘটনার নেপথ্যে লেনদেন হয় অন্তত : ২০ কোটি টাকা। এ টাকা দুদকের একজন মহাপরিচালকসহ শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা, কমিশনের অভ্যন্তরে গড়ে ওঠা দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের মধ্যে ভাগাভাগি হয়। বিষয়টি প্রমাণসহ প্রতিবেদনে তুলে ধরলে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।