প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ওগো বধূ সুন্দরী হোক কিংবা সত্যবতী বা বিবাহ অভিযান বা ক্রিসক্রস, সোহিনী সরকার মানেই বাঙালি লুক। শাড়ি, টিপে সেজে যখন প্রকাশ্যে আসেন, তাকে দেখে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন নেটিজেনরা। সেই সোহিনী সরকারকে এবার যখন অন্যরকম লুকে দেখা যায়, তা দেখে চোখ কপালে ওঠে নেটিজেনদের একাংশের। কালো রঙের হাই স্লিট পোশাক পরে সোহিনী যখন ফটোশ্যুট করেন, তা অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে প্রকাশ করা হয়।
ছবিতে লাইকের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫০ হাজার। তবে নেটাগরিকদের একাংশের মনে ধরেনি সোহিনীর নতুন রূপ। সেই অসন্তুষ্টির প্রতিফলন পোস্টের কমেন্ট বক্সেও। সোহিনী সরকারের ওই ছবি দেখে অনেকে কটাক্ষ শুরু করেন। এমনকী অশ্লীল, কদর্য শব্দ ব্যবহার করে আক্রমণ করা হয় অভিনেত্রীকে। সোহিনী কেন ওই ধরনের পোশাক পরে ফটোশ্য়ুট করেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকে। পাশাপাশি বাঙালি সাজেই সোহিনী বেশি মানানসই। তা সত্ত্বেও পশ্চিমী পোশাক পরে তিনি কেন ফটোশ্যুট করলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন নেট জনতার একাংশ ।
এক নেটাগরিক লিখেছেন, ‘তুমি দিন দিন অত্যাধুনিক হয়ে যাচ্ছ, যা তোমার সঙ্গে যায় না। এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত অভিমত। আশা করি তুমি বিষয়টি ভাববে। বাঙালি নারীতেই তুমি শ্রেয়। আশা রাখি তুমি ফিরে আসবে সেই বেশেই। বাঙালি নারীতেই তুমি শ্রেয়। আশা রাখি তুমি ফিরে আসবে সেই বেশেই’।
একজন আবার লিখেছেন, ‘বং রূপেতেই পাগল ছিলাম। ওয়েস্টার্ন কালচারে গা না ভাসালেই পারতে’।
এক দিকে যেমন, অনুরাগীদের ‘উপদেশ’, অন্য দিকে উড়ে এসেছে কুরুচিকর মন্তব্য। দিন কয়েক আগেই একই ঘটনা ঘটেছে অভিনেত্রী মধুমিতা সরকারের সঙ্গেও। খোলামেলা ছবি পোস্ট করে ভর্ৎসনার শিকার হয়েছিলেন ইন্ডাস্ট্রির ‘চিনি’।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।