পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষ নেতা ও জাগপা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় ১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি একটি ঐতিহাসিক দিন। দিনটি গণঅভ্যুত্থান দিবস হিসেবে আমাদের মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধিকার আন্দোলনের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। বর্তমান গণতন্ত্রহীন রাষ্ট্রে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন ৬৯›র মত গণঅভ্যুত্থান। গতকাল রোববার নয়াপল্টনে ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা ঢাকা মহানগর আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের শাসনামলে গণতন্ত্র নিরাপদ নয়। সরকার গণতন্ত্রের মূল চেতনা জনগণের ভোটাধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে। জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্র পুন:প্রতিষ্ঠায় ৬৯‘র গণঅভ্যুত্থানের চেতনায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
জাগপা সভাপতি বলেন, দেশের বেশিরভাগ খাতে চলছে চরম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি। আর এ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে জবাবদিহিতা না থাকায়। আর প্রকৃত গণতন্ত্র না থাকলে জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হয় না। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রথম শর্ত হচ্ছে অবাধ ভোটাধিকার ও বাক-স্বাধীনতা। আগে ছিল হোন্ডা-গুন্ডার নির্বাচন, এখন চালু হয়েছে ভোটের আগের রাতে প্রশাসনের লোক দ্বারা সিল মেরে বাক্স ভর্তি করার নির্বাচন। ফলে মানুষ ভোটে অংশগ্রহণের উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে। জাগপা ঢাকা মহানগর সভাপতি মো. হোসেন মোবারকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জাগপা সাধারণ সম্পাদক এস এম শাহাদাত, গণতান্ত্রিক ঐক্যের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম, জাগপা যুগ্ম সম্পাদক মো. সাইফুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ফরিদউদ্দিন পাটোয়ারী, কেন্দ্রীয় নেতা ইউসুফ আল মামুন, আবদুল আজিজ, ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মনসুর আহমেদ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।