পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মার্কেটগুলোতে চলমান অবৈধ দোকান উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে মাঠে নামছেন সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন। দোকান উচ্ছেদ কার্যক্রমকে অবৈধ জানিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ দোকানদারদের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের দাবিতে আজ মানববন্ধন করবেন ডিএসসিসির এই সাবেক মেয়র। হাইকোর্টস্থ কদম ফোয়ারার সামনে মানববন্ধনের আয়োজন করেছে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীরা।
গতকাল সাঈদ খোকনের জনসংযোগ কর্মকর্তা হাবিবুল ইসলাম সুমনের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়। এর আগেও ডিএসসিসির অবৈধ দোকান উচ্ছেদ অভিযানকে অবৈধ জানিয়ে বলেছেন, সংস্থার বোর্ড সভায় দোকানগুলোর অনুমোদন দিয়েছিলেন তিনি। তাই অবৈধ দোকান বলে কিছু নাই।
২৯ ডিসেম্বর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিএসসিসির সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট নিয়ে দায়ের হওয়া মামলা প্রসঙ্গে বলেছেন, ডিএসসিসির বর্তমান মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ‘নোংরামি’ করছেন। তিনি বলেন, সবাই বলে বর্তমান মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস দেলোয়ার হোসেন দুলুকে দিয়ে এসব (মামলা) নোংরামি করাচ্ছে। এতে করে তার নিজের ও দলের ইমেজ ক্ষুন্ন হচ্ছে।
এর আগে রাজধানীর গুলিস্তানে ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ এর দোকানের বৈধতার কথা বলে টাকা নেওয়ার অভিযোগে সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনসহ সাত জনের বিরুদ্ধে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমামের আদালতে মামলার আবেদন করেন মার্কেটের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন দেলু। মামলাটি পিবিআইকে তদন্ত করতে দেয়া হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, মেয়র থাকাকালীন দোকান প্রতি ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা গ্রহণ করেন সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন। টাকা দেওয়ার পরও সে সময় দোকানের বৈধতা দেননি তিনি। জানা গেছে, প্রায় দুই যুগ ধরে ওই তিনটি প্লাজা বা মার্কেট এককভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন ওরফে দেলু।
তার নেতৃত্বেই অবৈধ এসব দোকান তৈরি করা হয়েছিল। পরে বিভিন্ন জনের কাছে কয়েকশ কোটি টাকায় দোকানগুলো বিক্রি করেন তিনি। এই টাকার ভাগ ডিএসসিসির কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার পকেটেও গেছে। এভাবে ফুলবাড়িয়া এলাকায় একক ‘রাজত্ব বা দুর্গ’ গড়ে তোলেন তিনি। কেউ তার কার্যক্রমে বাধা দেয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা সেদিন অভিযোগ করেন, সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের সময় নকশাবহির্ভূত এসব দোকান বৈধ করতে কয়েক কোটি টাকা দিয়েছেন তারা। দোকানগুলো থেকে ডিএসসিসি এতদিন ভাড়াও নিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।