পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্যোগ সহনীয় গৃহ নির্মাণ প্রকল্পে তুরস্ক সরকার আর্থিক সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান। টিআইকে’র মাধ্যমে তুরস্কের সরকার এ অর্থ অনুদান হিসেবে প্রদান করবে।
গতকাল রোববার ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মুস্তফা ওসমান তুরানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, তুরস্ক বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম দেশ। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে এবং যেকোনো দুর্যোগে তুরস্ককে পাশে পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে রোহিঙ্গা সংকট উত্তরণে তুরস্কের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
এনামুর রহমান বলেন, এ দেশের প্রতিটি গৃহহীন পরিবার যাতে দুর্যোগ সহনীয় ঘর পায় সে লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। প্রত্যেক ভূমিহীন পরিবারকে দুই শতাংশ জমি প্রদান পূর্বক সেখানে দুর্যোগ সহনীয় ঘর তৈরি করে দেয়ার কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। প্রতিটি ঘরের নির্মাণ খরচ প্রায় এক লাখ ৮০ হাজার টাকা।
বর্তমান অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সারাদেশে ১৭ হাজার পাঁচ টি ঘর তৈরি করে দিচ্ছে।
তিনি বলেন, তুরস্কের রাষ্ট্রদূত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সরকারের সাফল্যের প্রশংসা করেছেন। এ দেশের উন্নয়নে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন। বিশেষ করে গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ঘর তৈরির ক্ষেত্রে তারা সরকারকে সহযোগিতা করবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, কত সংখ্যক গৃহ নির্মাণে তারা আর্থিক সহায়তা দেবে কিংবা এ প্রকল্পে কি পরিমাণ অর্থ তুরস্ক সরকার সহায়তা দেবে তা পরবর্তীতে বাংলাদেশকে জানাবে। তুরস্ক ছাড়াও আরও অনেক দেশ এ প্রকল্পে সহায়তায় অর্থায়নের লক্ষ্যে এগিয়ে আসার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।