Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিদায়েও ভাস্বর তারা

প্রকাশের সময় : ২৩ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:২৫ এএম, ২৩ আগস্ট, ২০১৬

স্পোর্টস ডেস্ক : নিভে গেল রিও ডি জেনিরো ২০১৬ অলিম্পিকের শিখা। যে শিখার আলোয় টানা ১৬ দিন আলোকোজ্জ্বল ছিল পৃথিবী নামের পুরো গ্রহটি। বিশ্বজুড়ে ২০৭ জাতি আর ১০ হাজারেরও বেশি ক্রীড়াবিদ নিজেদের ক্রীড়াশৈলী দেখিয়েছে ৩১টি ভিন্ন ভিন্ন প্রতিযোগিতায়। এরই মাঝে রেকর্ড ভেঙে হয়েছে নতুন রেকর্ড। কেউ কেউ জন্ম দিয়েছেন ইতিহাসের। কেই ভবিষ্যতের জন্য দিয়ে রেখেছেন আগাম বার্তা। কেউ আবার সবাইকে ছাড়িয়ে নিজেকে নিয়েছেন স্বপ্নীল উচ্চতায়।
সাকুল্যে বরাবরের মত অলিম্পিকের ৩১তম আসরেও আধিপত্য বজায় রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে ১৭ বার অলিম্পিকের পদক তালিকায় শীর্ষে থেকে আসর শেষ করেছে উত্তর আমেরিকার দেশটি। ৪৩টি স্বর্ণ পদকসহ এবার মোট ১১৬টি পদক দখলে নিয়েছে তাদের গর্বিত ক্রীড়াবিদরা। ১৯৮৪ সালে ঘরের মাঠ লস এঞ্জেলসে অনুষ্ঠিত আসরের পর এটাই এক আসরে তাদের সর্বোচ্চ পদক জয়। সেবার তারা সাকুল্যে ১৭৪টি পদক জিতেছিল।
অ্যাথলেটিক্সে এবারো আধিপত্য ধরে রেখে ৩১টি পদক জিতেছে তারা, যার ১৩টি-ই স্বর্ণ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদকজয়ী জ্যামাইকার চেয়ে যা ২০টি বেশি। এই পর্বে জাম্যাইকার স্বর্ণ ৬টি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সংখ্যক পদক পেয়েছে পুলের লড়াই থেকে। মোট ৩৩টি পদকের ১৬টিই যেখানে স্বর্ণ। নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী অস্ট্রেলিয়া স্বর্ণ জেতে ১০টি, যার মধ্যে ৩টি স্বর্ণ।
রিওতে আরো একটি মাইলফলক স্পর্শ করেছে আমেরিকা। অলিম্পিক ইতিহাসে প্রথম দেশ হিসেবে ১ হাজার স্বর্ণ পদক জয়ের মাইলফলক ছাড়িয়েছে তারা। সাকুল্যে যে সংখ্যাটা আড়াই হাজারেরও অধীক। নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বীর চেয়ে ঢের এগিয়ে তারা। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সোভিয়েত ইউনিয়নের স্বর্ণ পদকের সংখ্য মোট ৩৯৫টি, ২৬১টি গ্রেট ব্রিটেনের। ২২৬ স্বর্ণ পদক নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে চীন।
তিনটি জাতিকে এবার প্রথম অলিম্পিক স্বর্ণ জয়ের উল্লাসে মাতিয়েছে রিও। রাগবির সংক্ষিপ্ত সংস্করণ পুরুষ রাগবি সেভেনে স্বর্ণ জিতেছে ফিজি। আহমেদ আবুঘাউশের (তায়োকান্দো-৬৮ কেজি) হাত ধরে প্রথম অলিম্পিক স্বর্ণ জিতেছে জর্ডান। কসোভোর ইতিহাসের স্বর্ণ পাতায় নাম লিখেছেন একজন নারী জুডোকি, নাম মাজলিন্ডা কালমেন্ডি।
যুক্তরাষ্ট্রের আধিপথ্যের মুলে এবার ছিল তিনটি নামÑ মাইকেল ফেল্পস, কেটি লেডেকি ও সিমোনে বাইলস। ফেল্পস তার অলিম্পিক পদককে নিয়ে যান অনন্য। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম হয়তো তার এই কীর্তি ঊর্ধ্বে চেয়ে দেখবে, ভাঙা তো পরের কথা হয়তো ছুঁতেও পারবে না। ১৮টি স্বর্ণসহ মোট ২২টি অলিম্পিক পদক নিয়ে রিওতে পা রেখেছিলেন ফেল্পস। আসর শেষে যে সংখ্যাটা পৌঁছে ২৩ স্বর্ণ সহ মোট ২৮টিতে। অলিম্পিক ইতিহাসে যে রেকর্ড শুধুই তার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮টি পদক (৯টি স্বর্ণ) সোভিয়েত জিমন্যাস্ট লারিসা ল্যাটিনিনার।
ফেল্পসের মত পুলে ঝড় তুলে ৪টি র্স্ব ও একটি রৌপ্য জিতেনেন ১৯ বছর বয়সী নারী সাঁতারু কেটি লেডেকি। আর নিজের প্রথম অলিম্পিকে জিমন্যাস্টিক্সে বিস্ময় উপহার দিয়ে ৪টি স্বর্ণসহ ৫টি পদক জিতে নেন ১৯ বছর বয়সী সিমোনে বাইলস। এবারের অলিম্পিকে ব্যক্তিগত পদক জয়ের সংখ্যায়ও সবাইকে ছাড়িয়ে যথাক্রমে এই তিন আমেরিকান। চতুর্থ সর্বোচ্চ ৩টি স্বর্ণসহ মোট ৪টি পদক জেতেন হাঙ্গেরির সাঁতারু কাতিনকা হসসু। এর পরেই স্প্রিন্ট বিস্ময় উসাইন বোল্টের নাম।
রেকর্ড গড়ে আবার তা ভাঙার জন্যে। এটাই নিয়ম। কিন্তু প্রচলিত নিয়মকে এই অনেকার্থেই বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দিলেন জ্যামাইকান বজ্রবিদ্যুৎ। নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন যা কারো পক্ষে ছোঁয়া অসম্ভব (প্রায়)। হয়তো তার এই কীর্তি অক্ষত থাকবে বহুকাল। তিন অলিম্পিকে অংশ নিয়ে ১০০ ও ২০০ ও ১০০ মিটার রিলে দৌড়ে অংশ নিয়ে জিতেছেন সম্ভব্য ৯টি স্বর্ণ, যাকে বলা হচ্ছে ‘ট্রিপলের ট্রিপল’। ট্রিপল তো দুরের কথা টানা দুই আসরেই যে রেকর্ড নেই কারো। অলিম্পিক অ্যাথলেটিক্সে ৯টি স্বর্ণ জয়ের রেকর্ড আছে আরো দুই জনের। কিংবদন্তি কার্ল লুইস (মোট ১০টি) ও পার্তো নুর্মির (মোট ১২টি)। তবে জ্যামাইকান বজ্রবিদ্যুতের কীর্তিটা তাদেরকেও ছাড়িয়ে। লুইসের নয়টি স্বর্ণের চারটি এসেছে লম্বা লাফ থেকে। আর নুর্মি ছিলেন দূরপাল্লার দৌড়বিদ। অলিম্পিক ইতিহাসে কেউই কখনো টানা তিন আসরে স্প্রিন্টে সোনা জয়ের কীর্তি দেখাতে পারেননি। সবচেয়ে বড় কথা অলিম্পিকে অংশ নিয়ে প্রথম ছাড়া কখনো দ্বিতীয় হননি ক্যারিবিয় তারকা। বোল্টের মহত্বটা এখানেই। অ্যাথলেটিক্সের ইতিহাসে এভাবেই ট্রাক এন্ড ফিল্ডের রাজা নিজেকে নিয়ে গেছেন অস্পৃশ্য উচ্চতায়। নিজেকে প্রমাণ করেছেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ দৌড়বিদ হিসেবে।
স্প্রিন্টের কথা আসলে এসে যায় আরো একটি নামÑ মোহাম্মদ ফারাহ। ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ৫ হাজার ও ১০ হাজার মিটার দৌড়ে টানা দুইবার স্বর্ণ জেতেন এই বৃটিশ দৌড়বিদ। ওদিকে স্প্রিন্টের নারী বিভাগে ফ্লোরেন্স গ্রিফিত-জয়নারের পর ডাবল জিতেছেন জ্যামাইকান স্প্রিন্টার এলাইন থম্পসন।
এছাড়াও অনেক ব্যক্তিগত অর্জনে ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়েছেন অনেকে। জাপানের কহেই উচিমুরের কথাই ধরুন। জিমন্যাস্টিক্সের ৪৪ বছরের ইতিহাসে তিনিই প্রথম অল-অ্যারাউন্ডে টানা দুইবার স্বর্ণ জেতেন। দলীয় ইভেন্টেও ২০০৪ সালের পর দেশকে স্বর্ণ জয়ে অবদান রাথেন উচিমুরা। টেনিসের একক দৈরথে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টানা দুইবার স্বর্ণ জিতে ইতিহাসের অংশ হয়েছেন অ্যান্ডি মারেও। টানা দুই আসরে ডিক্যাথলনে স্বর্ণ জয়ের রেকর্ড গড়েন যুক্তরাজ্যের অ্যাস্টন এটোন। প্রথম ক্রীড়াবিদ হিসেবে ডাইভিংয়ে ৫টি স্বর্ণ নিয়েছেন চীনের জু মিনজিয়া। এছাড়া আর্চ্যারিতে সম্ভব্য সব ক’টি (৪টি) স্বর্ণ দখলে নিয়ে রেকর্ড গড়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। গত ৯ অলিম্পিকে আর্চ্যারির ৩৬টি স্বর্ণের ২৩টি-ই যায় দক্ষিণ কোরিয়ার দখলে।
সব মিলে ৭ ইভেন্টে মোট ২৭টি রেকর্ড ভেঙেছে রিও অলিম্পিক। ইভেন্টগুলো হলÑসাঁতার, ভারোত্তোলন, ট্রাক সাইক্লিংয়, অ্যাথলেটিক্স, আর্চ্যারিত মডার্ন প্যানথেলন ও শুটিংয়ে।
৫ আগস্ট আসর শুরু হয়েছেল বিশ্বজুড়ে জঙ্গি হামলা, জিকা ভাইরাস ও দেশের রাজনৈতিক দোলাচলের মধ্য দিয়ে। সব শঙ্কাকে উড়িয়ে সফলভাবে তারই পর্দা নামল গতকাল (স্থানীয় সময় পরশু)। এবার অপেক্ষা টোকিওর। চার বছর পর ২০২০ সালে আবার এই ক্রীড়াযজ্ঞ শুরু হবে সূর্যোদয়ের দেশখ্যাত জাপানে।
দুই ম্যারাথনে শ্রেষ্ঠত্ব কেনিয়ার
গত ১৪ আগস্ট মেয়েদের ম্যারাথনে স্বর্ণ জিতেছিলেন কেনিয়ার জেমিমা জেলাগাত সামগং। এই ইভেন্টে স্বর্ণজয়ী প্রথম নারী অ্যাথলেট হিসেবে নাম লেখান এই ৩১ বছর বয়সী। গতকাল অলিম্পিকের শেষ দিনে ছেলেদের ম্যারাথনে সেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন তারই স্বদেশি এলিউড কিপচোগে। অলিম্পিক ইতিহাসে এই প্রথম দুই ম্যারাথনেই স্বর্ণ জিতল একটি দেশ। দাপটের সঙ্গেই সোনা জেতেন কিপচোগে। ফিনিশিং লাইনের ফিতা ছোঁয়ার সময় ৩১ বছর বয়সী কিপচোগের ধারে-কাছে কেউ ছিল না। সময় লাগে তার দুই ঘণ্টা আট মিনিট ৪৪ সেকেন্ড। ২০০৪ ও ২০০৮ অলিম্পিকে ৫ হাজার মিটারে দৌড়াছিলেন কিপচোগে। পরে তিনি ম্যারাথনে দৌড়ানো শুরু করেন। ইথিওপিয়ার ফেইসা লিলেসা রুপা ও যুক্তরাষ্ট্রের গ্যাইলেন রাপ ব্রোঞ্জ পদক পান।
রাশিয়ার পাঁচের ডাবল
আগের দিন একক অল-অ্যারাউন্ড ইভেন্টে রাশিয়াকে স্বর্ণ পদক জিতিয়েছিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্গারিতা মামুন। এবার রিদমিক জিমন্যাস্টিক্সের দলগত অল-অ্যারাউন্ড ইভেন্টেও সেরা হলো রাশিয়ার মেয়েরা। পাঁচ রিবনের প্রথম রুটিনে স্পেন ও বুলগেরিয়ার পেছনে পড়েছিল রাশিয়া। কিন্তু তিন ক্লাব ও দুই হুপের পরের রুটিনে অনবদ্য ভারসাম্য ও কলা-কৌশল দেখিয়ে পয়েন্টের ঘাটতি মিটিয়ে সোনালী পদকটি জিতে নেয় রুশ মেয়েরা। দুই রুটিন মিলিয়ে তাদের পয়েন্ট ৩৬.২৩৩। এই নিয়ে টানা পাঁচ অলিম্পিকে রিদমিক জিমন্যাস্টিক্সের ‘ডাবল’ জিতল রাশিয়া। স্পেন ৩৫.৭৬৬ পয়েন্ট নিয়ে রুপা ও বুলগেরিয়া ব্রোঞ্জ জেতে।বোল্টের ট্রিপল ট্রিপল
১০০ মিটার ৯.৮১
২০০ মিটার ১৯.৭৮
৪*১০০ মিটার ৩৭.২৭ফেল্পসের এক পাঞ্জা

২০০ মিটার মিডলে ১.৫৪.৬৬
২০০ মিটার বাটারফ্লাই ১.৫৩.৩৬
৪*১০০ মিটার মিডলে রিলে ৩.২৭.৯৫
৪*১০০ ফ্রিস্টাইল রিলে ৩.০৯.৯২
৪*২০০ ফ্রিস্টাইল রিলে ৭.০০.৬৬
ফারাহর ডাবল ডাবল

১০ হাজার মিটার ২৭.০৫.১৭
৫ হাজার মিটার ১৩.০৩.৩০ রিও’র সেরা ১০ অ্যাথলেট
নাম ডিসিপ্লিন স্বর্ণ রুপা ব্রোঞ্জ মোট
মাইকেল ফেল্পস (যুক্তরাষ্ট্র) সাঁতার ৫ ১ ০ ৬
কেটি লেডেকি (যুক্তরাষ্ট্র) সাঁতার ৪ ১ ০ ৫
সিমন বাইলস (যুক্তরাষ্ট্র) অ্যাথলেটিক্স ৪ ০ ১ ৫
কাতিনকা হোসজু (হাঙ্গেরি) সাঁতার ৩ ১ ০ ৪
উসাইন বোল্ট (জ্যামাইকা) ট্র্যাক এন্ড ফিল্ড ৩ ০ ০ ৩
জ্যাসন কেনি (যুক্তরাজ্য) সাইক্লিং ৩ ০ ০ ৩
দানুতা কোজাক (হাঙ্গেরি) ক্যানোয়িং ৩ ০ ০ ৩
রায়ান মারফি (অস্ট্রেলিয়া) সাঁতার ৩ ০ ০ ৩
সিমন ম্যানুয়েল (যুক্তরাষ্ট্র) সাঁতার ২ ২ ০ ৪
মায়া দিরাদো (যুক্তরাষ্ট্র) সাঁতার ২ ১ ১ ৪ সর্বশেষ পদক তালিকা
দেশ স্বর্ণ রৌপ্য ব্রোঞ্জ মোট
যুক্তরাষ্ট্র ৪৬ ৩৭ ৩৮ ১২১
যুক্তরাজ্য ২৭ ২৩ ১৭ ৬৭
চীন ২৬ ১৮ ২৬ ৭০
রাশিয়া ১৯ ১৮ ১৯ ৫৬
জার্মানি ১৭ ১০ ১৫ ৪২
জাপান ১২ ৮ ২১ ৪১
ফ্রান্স ১০ ১৮ ১৪ ৪২
দ.কোরিয়া ৯ ৩ ৯ ২১
ইতালি ৮ ১২ ৮ ২৮
অস্ট্রেলিয়া ৮ ১১ ১০ ২৯
নেদারল্যান্ডস ৮ ৭ ৪ ১৯
হাঙ্গেরি ৮ ৩ ৪ ১৫
ব্রাজিল ৭ ৬ ৬ ১৯
স্পেন ৭ ৪ ৬ ১৭
কেনিয়া ৬ ৬ ১ ১৩
জ্যামাইকা ৬ ৩ ২ ১১
ক্রোয়েশিয়া ৫ ৩ ২ ১০
কিউবা ৫ ২ ৪ ১১
নিউজিল্যান্ড ৪ ৯ ৫ ১৮
কানাডা ৪ ৩ ১৫ ২২
উজবেকিস্তান ৪ ২ ৭ ১৩
কাজাখস্তান ৩ ৫ ৯ ১৭
কলম্বিয়া ৩ ২ ৩ ৮
সুইজারল্যান্ড ৩ ২ ২ ৭
ইরান ৩ ১ ৪ ৮
গ্রিস ৩ ১ ২ ৬
আর্জেন্টিনা ৩ ১ ০ ৪
ডেনমার্ক ২ ৬ ৭ ১৫
সুইডেন ২ ৬ ৩ ১১
দ.আফ্রিকা ২ ৬ ২ ১০
ইউক্রেন ২ ৫ ৪ ১১
সার্বিয়া ২ ৪ ২ ৮
পোল্যান্ড ২ ৩ ৬ ১১
উ.কোরিয়া ২ ৩ ২ ৭
বেলজিয়াম ২ ২ ২ ৬
থাইল্যান্ড ২ ২ ২ ৬
সেøাভাকিয়া ২ ২ ০ ৪
জর্জিয়া ২ ১ ৪ ৭
আজারবাইজান ১ ৭ ১০ ১৮
বেলারুশ ১ ৪ ৪ ৯
তুর্কি ১ ৩ ৪ ৮
আর্মেনিয়া ১ ৩ ০ ৪
চেক প্রজাতন্ত্র ১ ২ ৭ ১০
ইথুপিয়া ১ ২ ৫ ৮
সেøাভেনিয়া ১ ২ ১ ৪
ইন্দোনেশিয়া ১ ২ ০ ৩
রোমানিয়া ১ ১ ৩ ৫
বাহরাইন ১ ১ ০ ২
ভিয়েতনাম ১ ১ ০ ২
চাইনিজ তাইপে ১ ০ ২ ৩
বাহামাস ১ ০ ১ ২
অলিম্পিক (স্বতন্ত্র) ১ ০ ১ ২
আইভোরি কোস্ট ১ ০ ১ ২
ফিজি ১ ০ ০ ১
জর্ডান ১ ০ ০ ১
কসোভো ১ ০ ০ ১
পুয়েত্রো রিকো ১ ০ ০ ১
সিঙ্গাপুর ১ ০ ০ ১
তাজিকিস্তান ১ ০ ০ ১
মালায়েশিয়া ০ ৪ ১ ৫
মেক্সিকো ০ ৩ ২ ৫
আলজেরিয়া ০ ২ ০ ২
আয়ারল্যান্ড ০ ২ ০ ২
লিথুয়ানিয়া ০ ১ ৩ ৪
বুলগেরিয়া ০ ১ ২ ৩
ভেনিজুয়েলা ০ ১ ২ ৩
ভারত ০ ১ ১ ২
মঙ্গোলিয়া ০ ১ ১ ২
বুরুন্ডি ০ ১ ০ ১
গ্রানাডা ০ ১ ০ ১
নাইজার ০ ১ ০ ১
নরওয়ে ০ ০ ৪ ৪
মিশর ০ ০ ৩ ৩
তিউনিশিয়া ০ ০ ৩ ৩
ইসরাইল ০ ০ ২ ২
অস্ট্রিয়া ০ ০ ১ ১
ডোমিনিকা রিপাবলিক ০ ০ ১ ১
এস্তোনিয়া ০ ০ ১ ১
ফিনল্যান্ড ০ ০ ১ ১
মালদোভা ০ ০ ১ ১
মোনাকো ০ ০ ১ ১
নাইজেরিয়া ০ ০ ১ ১
পর্তুগাল ০ ০ ১ ১
ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো ০ ০ ১ ১
সংযুক্ত আরব আমিরাত ০ ০ ১ ১
*অন্তত একটি পদক আছে এমন দেশ



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিদায়েও ভাস্বর তারা

২৩ আগস্ট, ২০১৬
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ