পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বগুড়ার শেরপুরে টহল পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী ও তাদের স্বজনরা। এতে টাউন ফাঁড়ি পুলিশের দুই সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন- পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আনিছুর রহমান ও কনস্টেবল রফিকুল ইসলাম। তাদের স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল দুপুরে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশের ওপর হামলা ও মারপিটের অভিযোগে শেরপুর থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৮-৯ ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে উত্তর সাহাপাড়া এলাকার মৃত নান্টু মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ আলীকে (৩০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গেছে, বুধবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে টাউন ফাঁড়ি পুলিশের একটি টহল দল পৌরসভার উত্তর সাহাপাড়ার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলীকে ধরতে তার বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় তিনি ও তার স্বজনরা অস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, শেরপুর টাউন ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আনিছুর রহমান সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে শহরে টহল দিচ্ছিলেন। একই সঙ্গে গ্রেফতারি পয়োয়ানা থাকা ব্যক্তিদের ধরতেও চেষ্টা চালাচ্ছিলেন।
এক পর্যায়ে মাদক এবং চুরি-ছিনতাই মামলার পলাতক আসামি মোহাম্মদ আলী নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন জেনে তাকে ধরতে অভিযান চালায়। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী ও তার স্বজনরা সংঘবদ্ধ হয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এমনকি তাদের বেধড়ক মারপিটে কনস্টেবল রফিকুল ইসলামের মাথা ফেটে যায়। এছাড়া পুলিশের এএসআই আনিছুর রহমানও আহত হন। খবর পেয়ে শেরপুর থানা পুলিশ তাদের হাসপাতালে ভর্তি করে। পাশাপাশি ওই দুর্র্ধষ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারে সক্ষম হয়। শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) এস এম আবুল কালাম আজাদ বলেন, হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। গ্রেফতার মাদক ব্যবসায়ীকে সন্ধ্যায় আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া মামলার অভিযুক্ত অন্যদের ধরতে অভিযান চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।