Inqilab Logo

বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

অশুভ শক্তিতে প্ররোচিত হবেন না

প্রধানমন্ত্রীকে হেফাজতে ইসলাম

ইনকিলাব রিপোর্ট | প্রকাশের সময় : ৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:০৩ এএম

হেফাজতে ইসলামের আমির শায়খুল হাদিস আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক এবং ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীমের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে হেফাজতে ইসলামসহ বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ।

গতকাল পৃথক পৃথক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ প্রধানমন্ত্রীকে অশুভ শক্তির দ্বারা প্ররোচিত না হওয়ার আহবান জানান। যারা এ মামলা করেছে তারা ইসলাম, আলেম-ওলামা ও দেশের শত্রু উল্লেখ করে তারা জানান, একটি মহল দেশের আলেম ওলামাদের ঈমানী প্রতিবাদকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টার অংশ হিসেবে এ মামলা দায়ের করেছে। অবিলম্বে উল্লেখিত মামলা প্রত্যাহার দাবি জানিয়ে নেতৃবৃন্দ আরো জানান, মামলা দিয়ে আলেম ওলামাদের কণ্ঠকে স্তব্ধ করা যাবে না। ইসলামের সঠিক বক্তব্য তুলে ধরা আলেম-ওলামা ও ইসলামী নেতৃবৃন্দের দায়িত্ব ও কর্তব্য।

চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, হেফাজতে ইসলামের পক্ষে সাংগঠনিক সম্পাদক আল্লামা আজিজুল হক ইসলামাবাদী গতকাল সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে বলেন, মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ নামে একটি ভ‚ঁইফোড় সংগঠন কর্তৃক মামলা অশনি সঙ্কেত। অশুভ শক্তি দেশের শান্তিপ্রিয় আলেম সমাজকে সরকারের মুখোমুখি করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা আলেম সমাজ ও ধর্মপ্রাণ জনসাধারণকে উস্কানি দিয়ে দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে চায়। তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অশুভ শক্তির দ্বারা প্ররোচিত হবেন না।

আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, তারা প্রথমে হুমকি-ধমকি এবং মাহফিলে বাধা দিয়ে উলামায়ে কেরামকে স্তব্ধ করতে না পেরে এখন মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির পথ বেছে নিয়েছে। বর্তমান হেফাজতের নেতৃত্বাধীন ওলামায়ে কেরামকে মামলা দিয়ে স্তব্ধ করা যাবে না।

মামলার বাদী মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ সম্পর্কে মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, সাম্প্রতিক অতীতে বিভিন্ন ছাত্র-আন্দোলনের সময় সংগঠনটি আন্দোলনরত নিরীহ ছাত্রদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এই সংগঠন কর্তৃক উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহী মামলাকে আমরা বাংলাদেশ-বিরোধী ব্রাহ্মণ্যবাদী চক্রান্তের অংশ মনে করি। তিনি বলেন, সরকারের সাথে শত্রুতামূলক আচরণ করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। কিন্তু ইসলামবিদ্বেষী উগ্র সেক্যুলার গোষ্ঠী সরকারকে ভুল প্ররোচনা দিচ্ছে।

সেইসাথে সরকারদলীয় সংগঠনগুলোর কতিপয় নেতা উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে অশোভন ও বেয়াদবিমূলক এবং অশ্লীল ভাষায় বক্তব্য ও উস্কানি দিচ্ছে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহবান করছি, কোন ষড়যন্ত্রকারী মহল যেন রাজনৈতিক উস্কানি দিয়ে দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার সুযোগ না পায়। আপনার সঠিক ও দূরদর্শী নির্দেশনা দেশকে সংঘাতের পথ থেকে রক্ষা করতে পারে। আমরা আশা করি সরকার এমন কোন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না, যাতে সরকারের সাথে উলামায়ে কেরামের সম্পর্ক চরম শত্রুতার পর্যায়ে নিয়ে যায়।

মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী আরো বলেন, ‘আল্লাহ ও তার রাসূল (সা.)-এর সুস্পষ্ট নির্দেশনার বিরুদ্ধে গিয়ে ভাস্কর্য বানিয়ে কবরে শায়িত বঙ্গবন্ধুকে আযাবের সম্মুখীন করবেন না। আমরা নান্দনিকতা, শিল্পকলা ও স্থাপত্যকলার বিরুদ্ধে নই’। তবে প্রাণী বা মনুষ্য ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে, যা ইসলাম সর্বক্ষেত্রে সুস্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করেছে। এ বিষয়ে আলেমদের মধ্যেও কোনো মতান্তর নেই। সরকারকে ভাস্কর্য বিষয়ে দেশের শীর্ষ উলামায়ে কেরামের বক্তব্য ও ফতোয়া ভালোভাবে পড়ে অনুধাবন করার আহ্বান জানান তিনি।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস: বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হকসহ শীর্ষ আলেমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির শায়খুল হাদীস মাওলানা ইসমাঈল নূরপুরী ও নায়েবে আমীর মাওলানা আফজালুর রহমান, মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, মুফতী সাঈদ নূর ও মাওলনা আলী উসমান। গতকাল এক যৌথ বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ঢাকায় ভাস্কর্য স্থাপন এর ব্যাপারে ইতিপূর্বে ওলামায়ে কেরাম বক্তব্য দিয়ে আসছিলো এবং শান্তিপূর্ণভাবে এর প্রতিবাদও অব্যাহত রেখেছে। কিন্তু একটি মহল এ ঈমানী প্রতিবাদকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টার অংশ হিসেবে হেফাজতে ইসলামের আমীর আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ও মুফতী ফয়জুল করীমের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। যারা এ মামলা করেছে তারা ইসলাম, আলেম-ওলামা ও দেশের শত্রু। অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।

বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি : নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সহকারি মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার পার্টির জাতীয় সম্মেলনের প্রস্তুতি কমিটির সভায় বলেন, ভূঁইফোড় সংগঠন মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী এবং যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়েরের ষড়যন্ত্র জনগণ মেনে নিবে না। অবিলম্বে আলেমদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। এই সংগঠনটি দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করার ঘৃন্য অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশপ্রেমিক বিভিন্ন সম্মানিত ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তাদের একের পর এক সন্ত্রাসমূলক তৎপরতায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিঘ্ন। গতকাল সন্ধ্যায় দলীয় কার্যালয়ে আগামী ২৮ জনুয়ারি ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিতব্য পার্টির জাতীয় সম্মেলনকে সফল করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

পার্টির সিনিয়র নায়েবে আমীর হযরত মাওলানা আব্দুল মাজেদ আতহারীর সভাপতিত্বে উক্ত সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান মাহমুদী, সংগঠন সচিব ও ঢাকা মহানগর আমীর প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা আবু তাহের খান, দফতর সচিব মুফতি দীনে আলম হারুনী, মাওলানা আনোয়ারুল কবীর, মুফতি মাওলানা আব্দুস সাত্তার, তসলীমুদ্দীন আহমদ, ইসলামী ছাত্রসমাজের সভাপতি আতিকুর রহমান সিদ্দিকী, মহাসচিব ইহতিশামুল হক সাখী এবং ছাত্রনেতা রাজু আহমেদ। মাওলানা মুসা বিন ইযহার আরো বলেন, মানুষকে কুফর শিরক ও বিদআত থেকে মুক্ত রাখতে অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া ওলামায়ে কেরামের দায়িত্ব। এ নিয়ে আলেমদের নিয়ে ভুল বুঝাবুঝির কোনো সুযোগ নেই।

বাংলাদেশ ইমাম মুসল্লী ঐক্য পরিষদ : বাংলাদেশ ইমাম মুসল্লি ঐক্য পরিষদ নেতৃবৃন্দ কুষ্টিয়ায় মুজিব ভাষ্কর্য ভাঙ্গার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিচার বিভাগীয় সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদেরকে আইনর আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছেন। গতকাল সোমবার বাদ যোহর যাত্রাবাড়ী দোলাইরপাড়স্থ কার্যালয়ে এক জরুরি পরামর্শ সভায় নেতৃবৃন্দ এ আহবান জানান। নেতৃবৃন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশের শীর্ষ আলেম ওলামাকে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা দিয়ে দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে বিনষ্ট করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। তারা অনতিবিলম্বে ওলামাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করার আহবান জানান।

মাওলানা মুরশিদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত পরামর্শ সভায় উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা রশিদ আহমাদ, মুফতি মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, মুফতি মনিরুজ্জামান, হাফেজ মাওলানা হারুনুর রশীদ, মুফতি রুহুল আমীন, মুফতি শফিক সাদী, হাফেজ মাওলানা আনোয়ার হামিদী ও মাওলানা ইবরাহীম শরীয়তপুরী।

পীর সাহেব চরমোনাই : ইসলামী আন্দোলন বাংলদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই সারাদেশে আলেম-ওলামা, পীর মাশায়েখ ও দেশের শীর্ষ ধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে অশালীন ও কুরূচিপূর্ণ বক্তব্য এবং গতকাল তিনজন আলেমের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করায় গভীর উদ্বেগ নিন্দা ও ক্ষোভ করেছেন। পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে একটি মহল গালি-গালাজ করে সরকার ও ইসলামপন্থিদের মুখোমুখি দাঁড় করানোর অপচেষ্টা করছে। তিনি বলেন, ইসলামবিরোধী এই চক্র দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তিনি অবিলম্বে এধরণের উস্কানীমূলক বক্তব্য বন্ধের দাবি জানান।

গতকাল সোমবার বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মজলিসে আমেলার এক জরুরি সভায় তিনি এসব কথা বলেন। যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন, নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই, প্রেসিয়িাম সদস্য আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মাওলা, সহকারি মহাসচিব আলহাজ আমিনুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, কেএম আতিকুর রহমান, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, আরহাজ হারুন অর রশিদ, মাওলানা আহমাদ আবদুল কাইয়ূুম ও শহিদুল ইসলাম কবির।

এদিকে, দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলদেশ-এর মুহতারাম আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় পুরানা পল্টনস্থ সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেছেন। বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি :বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মুফতি মুজিবুর রহমান, নির্বাহী সভাপতি মাওলানা একেএম আশরাফুল হক ও মহাসচিব এইচ এম হারিসুল হক এক বিবৃতিতে ভাষ্কর্য বিতর্কে আলেম ওলামাদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে তা’ অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানান। বিবৃতিতে তারা স¤প্রতি শব্দ দূষণের অজুহাতে ওয়াজ-মাহফিল ও সভা-সমাবেশ বন্ধের নির্দেশনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন, ্এই নিষেধাজ্ঞা নির্দেশনার দ্বারা জনগণের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। কোন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নাগরিক অধিকার হরণের এমন নজির বিশ্বে দ্বিতীয়টি আর নেই।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম : বাংলাদেশের শীর্ষ আলেমদের বিরুদ্ধে যারা মিথ্যা মামলা করেছে তাদেরকে এ দেশের ইসলামপ্রিয় জনতা বরদাস্ত করবে না। আলেম-ওলামা সব সময়ই ইসলাম, দেশ,মানবতা ও শান্তির পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। আলেম-ওলামা হারামকে হারাম এবং হালালকে হালালই বলেন। কারো চাপে হারামকে হালাল বলেন না। যারা আলেমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে দেশবাসি তাদের প্রত্যাখ্যান করবে। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব শায়খুল হাদীস হযরত মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন। তিনি আলেমদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান।



 

Show all comments
  • হাবীব ৮ ডিসেম্বর, ২০২০, ৩:৩০ এএম says : 0
    আমরাও সেটাই আশা করি
    Total Reply(0) Reply
  • আবু সালেহ্ ৮ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৪৯ এএম says : 0
    সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে ঠেলে দিচ্ছে, এদেশের সংখ্যা গরিষ্ঠের মুসলমানদের মতের বিরুদ্ধে গিয়ে দেশকে সহিংসতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Shafik Rahman ৮ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৪৯ এএম says : 0
    আল্লামা বাবুনগরী ও আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের এখন কোনো দলীয় পরিচয় নেই। তাররা এখন পঞ্চান্ন হাজার বর্গমাইলের মুক্তিকামী জনতার জাতীয় লিডার। সকল মতভেদ ভুলে আমরা এখন তার পাশে।
    Total Reply(0) Reply
  • Ahsan Al Karim ৮ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৫০ এএম says : 0
    এই মামলার মধ্য দিয়ে সরকারকে আরও জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। এত নেতাকর্মী। কিন্তু আওয়ামী লীগকে শুভ পরামর্শ দেবার কেউ নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • কাওসার ৮ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৫২ এএম says : 0
    মামলা দিয়ে আলেম ওলামাদের কণ্ঠকে স্তব্ধ করা যাবে না। ইসলামের সঠিক বক্তব্য তুলে ধরা আলেম-ওলামা ও ইসলামী নেতৃবৃন্দের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: হেফাজতে ইসলাম


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ