মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
উপকূলে সাগরের পানির নিচে হাত দিলেই মিলছে সোনা! কপাল ভাল থাকলে মিলতে পারে অন্যান্য মূল্যবান ধাতু, রত্মও! এমন কথা জানাজানি হতেই ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরীতে সাগরের তীরে ভিড় জমিয়েছেন মহিলা থেকে বৃদ্ধ প্রায় সকলেই। সবার লক্ষ্য একটাই সোনা কুড়িয়ে নিয়েই যেতে হবে বাড়িতে। আর তা বিক্রি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা।
ঠিক কীভাবে রটেছে এমন কথা? ইউ কোঠাপল্লির সাব ইনসপেক্টর বি লোভা রাজু জানান, ঘূর্ণিঝড় নিভারের তান্ডবের পর গত শুক্রবার সকালে চার-পাঁচজন মৎস্যজীবী হাঁটতে হাঁটতে সাগরের তীরে যান। তারা দেখেন সোনার মতো দেখতে হলুদ রঙের কিছু জিনিস পড়ে রয়েছে।
ওই মৎস্যজীবীরা উপকূলের একেবারে কাছে পানির নিচ থেকে দ্রুত কুড়িয়ে নেন। এরপর নাকি বাজারে বেশ চড়া দামেও বিক্রি করেন। এরপর আর যায় কোথায়! সোনার হদিস পাওয়ার খবর বলে কথা। এই কথা ছড়িয়ে পড়তে মোটেও সময় লাগেনি? তাই তো মুহূর্তের মধ্যেই সোনার হদিস পাওয়ার খবর সর্বত্র দাবানলের মতো হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে।
এমন একটি খবর কানে আসামাত্র অনেকেই ভাবেন মৎস্যজীবীরা যখন পেয়েছেন তখন যারাই যাবেন তারা সোনা কুড়িয়ে পেতে পারেন। আর মুহূর্তের মধ্যেই হয়ে যেতে পারেন মোটা টাকার মালিক।
সবাই ছুটেন সাগরের তীরের দিকে। রীতিমত ভিড় জমে যায়। কেউ সাগরের তীরে বালির মধ্যে সোনার খোঁজে পাগল। তো কেউ সাগরের পানির মধ্যে সোনার হদিসের আশায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটাচ্ছেন। ওই মৎস্যজীবীরা ছাড়া অন্য কেউ আর সোনার হদিস পেয়েছেন বলে শোনা যায়নি।
মৎস্যজীবীদের দাবি, শুধু ঘূর্ণিঝড় নিভারের পরই নয়। অন্যান্য সময়ও শক্তিশালী ঝড়ের পরই অন্ধ্রপ্রদেশের সাগরের তীর কিংবা পানির নিচে সোনা পাওয়ার কথা রটে যায়। তার কারণ বৃষ্টির ফলে অধিকাংশ মন্দিরে পানি জমে যায়।
আর তখনই পুণ্যার্থীদের দান করা সোনা, মূল্যবান ধাতু, রত্ম ভেসে সাগরের দিকে চলে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়। তাই এক শ্রেণীর লোকজন ভাবেন সাগরের পানির নিচে হাত দিলেই হয়তো মিলতে পারে সোনা। সে কারণে এমন কান্ড বারবার ঘটে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, নিউজ ১৮।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।