পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন, বিতর্ক, একে অন্যের বিরুদ্ধে রাজনীতির রঙ ছড়ানো উত্তেজনার মধ্যে অবশেষে অনুষ্ঠিত হয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলন। আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.)’র মৃত্যুর দুই মাস পর অনুষ্ঠিত এই জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলনে শায়খুল হাদিস আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরীকে (চট্টগ্রাম) সংগঠনের আমির নির্বাচিত করা হয়েছে। মহাসচিব হয়েছেন আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী (ঢাকা)। গতকাল রোববার সারা দেশ থেকে আসা পাঁচ শতাধিক প্রতিনিধির অংশগ্রহণে এই জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলনে (কাউন্সিল) অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে অরাজনৈতিক এই সংগঠনের ১৫১ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। এ কমিটি গঠনের মধ্যদিয়ে শুরু হলো হেফাজতে ইসলামের নতুন পথচলা। তবে আগের কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আল্লামা শফীর পুত্র মাওলানা আনাস মাদানিসহ কয়েকজন নেতা সম্মেলনে দেখা যায়নি।
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সদর দফতর হিসাবে পরিচিত চট্টগ্রামের আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসা। সেখানেই বর্ণাঢ্য আয়োজনে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে প্রবীণ আলেমে দ্বীন আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীকে প্রধান উপদেষ্টা করে ২৪ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটিও গঠন করা হয়েছে। নতুন কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন আল্লামা আজিজুল হক ইসলামাবাদী।
এর আগের দিন স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ হাটহাজারী মাদরাসায় গিয়ে সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি জুনাইদ বাবুনগরীর বিষয়ে কিছু না বললেও মহাসচিব পদে যেন আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমীকে বসানো না হয় সে ইংগিত দেন। উল্লেখ, কয়েকদিন থেকে দেশের গণমাধ্যমগুলোতে বাবুনগরীকে সরকারি বিরোধী এবং মরহুম আহমদ শফীর পুত্র আনাছ মাদানিকে সরকারপন্থি হিসেবে লেখালেখি হচ্ছে। শুধু তাই নয়, নূর হোসাইন কাসেমী ২০ দলীয় জোটের শরীক নেতা কিছু গণমাধ্যমে সেটা ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠার ১০ বছরের পর প্রথম এ সম্মেলনকে ঘিরে হাটহাজারীজুড়ে নেতাকর্মীদের ভিড়ে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। আগেই সারা দেশ থেকে প্রতিনিধিরা হাটহাজারী পৌঁছান। সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলন শুরু হয়। প্রতিনিধিরা সম্মেলনে প্রবেশের সুযোগ পান। এর বাইরে শত শত নেতাকর্মী ও মাদরাসার হাজার হাজার শিক্ষার্থী হাটহাজারী মাদরাসার আশপাশে অবস্থান নেন। এ কাউন্সিলকে ঘিরে সারা দেশে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়। শান্তিপূর্ণ এবং সুশৃঙ্খল পরিবেশে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্ভাব্য অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের তৎপর দেখা যায়।
সম্মেলনের শুরুতে হেফাজতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা আমির শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফীকে (রহ.) গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে তার রূহের মাগফিরাত কামনা করা হয়। এ সময় সেখানে এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। আগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রবীণ আলেমে দ্বীন আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী। সেখানে দেশের প্রবীণ আলেমে দ্বীন ও মুরব্বিগণ বক্তব্য রাখেন। তারা সংগঠনকে আরো শক্তিশালী ও গতিশীল করে নাস্তিক, মুরতাদবিরোধী আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন। সম্মেলন শেষে কাউন্সিলে সারা দেশ থেকে আসা পাঁচ শতাধিক প্রতিনিধি হেফাজতের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করেন। প্রতিষ্ঠাতা আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফী গত ১৮ সেপ্টেম্বর ইন্তেকাল করেন। তখন থেকে আমিরের পদটি শূন্য ছিল। কে হবেন হেফাজতের নতুন আমির তা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছিল।
৫৯ দিন পর অবশেষে প্রতিনিধিদের মতামতের ভিত্তিতে হেফাজতের প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদিস আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী আল্লামা শফীর স্থলাভিষিক্ত হলেন। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির বাবুনগর গ্রামের ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান বাবুনগরী সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম হিসেবে পরিচিত। বিশেষ করে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে নির্যাতিত হওয়ায় মজলুম নেতা হিসেবে দলের নেতাকর্মীদের আস্থা এবং সেইসাথে সারাদেশের তৌহিদী জনতার মাঝে ব্যাপক পরিচিতি পান তিনি। দীর্ঘদিন কারাভোগও করেছেন প্রবীণ এ আলেমে দ্বীন। আগের কমিটিতে সহ-সভাপতি ছিলেন প্রবীণ আলেম নূর হোসাইন কাসেমী। তাকে বর্তমান কমিটির মহাসচিব করা হয়েছে।
সম্মেলনে যোগ দিতে আগেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিনিধিরা চট্টগ্রাম আসেন। দেশ-বিদেশে হেফাজতের অগণিত সমর্থকের মধ্যেও সম্মেলনকে ঘিরে ব্যাপক কৌত‚হলের সৃষ্টি হয়। সম্মেলন স্থলের আশপাশে ব্যাপক লোকসমাগম হয়। হেফাজতকর্মী, সমর্থকদের অনেকে নতুন নেতৃত্বের নাম শুনতে সেখানে অপেক্ষায় থাকেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে হেফাজতের নেতা ও প্রতিনিধিরা সম্মেলনে সামিল হন।
২০১০ সালের ১৯ জানুয়ারি হেফাজতে ইসলামের যাত্রা শুরু হয়। দেশে নাস্তিক মুরতাদ ও ইসলাম অবমানকারীদের বিরুদ্ধে ১৩ দফা দাবিতে আন্দোলন করে দেশব্যাপী ব্যাপক পরিচিতি পায় এই সংগঠনটি। আল্লামা শফীর নেতৃত্বে ঢাকামুখী ঐতিহাসিক লংমার্চ শেষে রাজধানীর শাপলা চত্বরে স্মরণকালের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ মহাসমাবেশ দেশব্যাপী নবজাগরণের সৃষ্টি হয়। তবে শাপলা ট্র্যাজেডি হিসেবে পরিচিত হেফাজতের সমাবেশে ব্যাপক দমন-পীড়নে কোণঠাসা হয়ে পড়ে হেফাজত। তবে এ সংগঠনের প্রধান নেতারা অন্য সংগঠনের ব্যানারে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘কওমী জননী’ উপাধি দেন। ওই প্রক্রিয়ার বিরোধিতা করেছিলেন জুনাইদ বাবুনগরী।
সর্বশেষ ফ্রান্সে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে মাত্র কয়েকদিনের নোটিশে ঢাকায় ফরাসি দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচিতে লাখো মানুষের সমাবেশ ঘটিয়ে ফের আলোচনায় আসে হেফাজতে ইসলাম।
এক নজরে নতুন কমিটি : প্রধান উপদেষ্টা আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী। উপদেষ্টা- মুফতী আজম আল্লামা আব্দুচ্ছালাম চাটগামী, আল্লামা সুলতান যওক নদভী, আল্লামা আব্দুল হালিম বুখারী, আল্লামা নূরুল ইসলাম আদীব, আল্লামা মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস, আল্লামা নোমান ফয়জী (মেখল), আল্লামা আব্দুল মালেক হালীম, আল্লামা হাফেয মুহাম্মদ কাসেম (তালীমুদ্দীন), আল্লামা জিয়াউদ্দিন (আঙ্গুরা মাদরাসা), আল্লামা মুহাম্মদ ইসহাক, মাওলানা অ্যাডভোকেট আব্দুর রকীব, আল্লামা মুফতি আবুল হাসান রংপুর, আল্লামা ইসমাঈল নূরপুরী নরসিংদী, আল্লামা আশেকে এলাহী বি-বাড়ীয়া, আল্লামা আব্দুর রহমান হাফেজ্জী, আল্লামা রশিদুর রহমান ফারুক বর্ণভী, আল্লামা নূরুল হক (বটগ্রাম কুমিল্লা), অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী দেওনা, আল্লামা আবুল কালাম (মুহাম্মদপুর), আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক বারিধারা, আল্লামা ফজলুর রহমান নেত্রকোনা, আল্লামা সোলাইমান নোমানী, আল্লামা ফজলুল্লাহ ওয়াহেদীয়া মাদরাসা, আল্লামা শিব্বির আহমদ নোয়ালী, আল্লামা জালাল আহমদ ভূজপুর, আল্লামা আশেক এলাহী উজানী।
আমীর আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী, শায়খুল হাদীস-হাটহাজারী মাদরাসা। নায়েবে আমীর মাওলানা হাফেজ নুরুল ইসলাম, প্রিন্সিপাল-খিলগাঁও মাদরাসা, মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর (রহ.), মাওলানা শায়খ আহমদ, সিনিয়র মুহাদ্দিস হাটহাজারী মাদরাসা, মাওলানা নুরুল ইসলাম অলিপুরী, প্রিন্সিপাল- মাদরাসা নুরে মদীনা হবিগঞ্জ, মাওলানা সালাহ উদ্দিন নানুপুরী, পরিচালক-জামেয়া ওবায়দিয়া, আল্লামা মুফতি আহমদুল্লাহ, শায়খুল হাদীস জামিয়া পটিয়া, আল্লামা আবদুল হামিদ (পীর সাহেব মধুপুর) মুন্সিগঞ্জ, আল্লামা মুফতি আরশাদ রহমানী, পরিচালক ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, মাওলানা মুফতি মাহফুজুল হক, (বেফাক মহাসচিব), মাওলানা মুহিবুল হক গাছবাড়ী, শায়খুল হাদীস, দরগাহ মাদরাসা সিলেট, মাওলানা সাজেদুর রহমান, শায়খুল হাদীস- জামিয়া ইউনুছিয়া বিবাড়ীয়া, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, সভাপতি-ইত্তেফাকুল ওলামা ময়মনসিংহ, আল্লামা মোহাম্মদ ইয়াহইয়া, হাটহাজারী মাদরাসা, মাওলানা হাবিবুর রহমান, লালবাগ মাদরাসা, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, পরিচালক- জামেয়া শায়খ জাকারিয়া, প্রফেসর ড. আহমদ আবদুল কাদের, মাওলানা আবদুল আউয়াল, খতিব ডিআইটি মসজিদ নারায়ণগঞ্জ, প্রফেসর ড. মাওলানা আ ফ ম খালিদ হোসেন, চট্টগ্রাম, মাওলানা সরোয়ার কামাল আজিজী, প্রিন্সিপাল- পদুয়া মাদরাসা, মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান কাসেমী, পরিচালক-নাজিরহাট মাদরাসা, মাওলানা ফোরকানুল্লাহ খলিল দারুল মাআরিফ, মাওলানা মুফতি জসিম উদ্দিন হাটহাজারী, আল্লামা হাফেজ তাজুল ইসলাম (পীর সাহেব ফিরোজ শাহ), মাওলানা আনোয়ারুল করিম (পীর সাহেব যশোর), মাওলানা মোশতাক আহমদ, প্রিন্সিপাল দারুল উলুম, খুলনা, মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, পরিচালক- আরজাবাদ মাদরাসা, মাওলানা আনাস ভোলা, মাওলানা রশিদ আহমদ জামেয়া ইমদাদিয়া কিশোরগঞ্জ, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, ঢাকা, মাওলানা নুরুল ইসলাম খান, সুনামগঞ্জ, মাওলানা নেজাম উদ্দিন, পরিচালক-মীর ওয়ারিসপুর মাদরাসা নোয়াখালী, মাওলানা আবদুল হালিম, পরিচালক বাজার রোড মাদরাসা বরিশাল, মাওলানা মোহাম্মদ ইউনুস, জুম্মাপাড়া মাদরাসা রংপুর, মাওলানা জাহেদুল্লাহ।
মহাসচিব আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমী, শায়খুল হাদীস বারিধারা ঢাকা, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব, মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক, মাওলানা লোকমান হাকীম, মাওলানা নাছির উদ্দিন মুনির। সহকারী মহাসচিব মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী, মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী, মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী, মাওলানা মন্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা আবদুল বাসেত খান সিরাজী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী, মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী, মাওলানা মুফতি আজহারুল ইসলাম, মাওলানা জসিম উদ্দিন লালবাগ, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম, মাওলানা মুসা বিন ইজহার, মাওলানা জাফর আহমদ বাথুয়া, মাওলানা শফিক উদ্দিন, মাওলানা হাসান জামিল।
সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মাওলানা মীর ইদরিস, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, মাওলানা মাসউদুল করিম, মাওলানা শামসুল ইসলাম জিলানী, মাওলানা মুফতি ওমর ফারুক, মাওলানা তাফহীমুল হক হবিগঞ্জ, মাওলানা মাহমুদুল আলম রংপুর। অর্থ সম্পাদক মাওলানা মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী, সহকারী অর্থ সম্পাদক মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ফায়সাল, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা ইলিয়াস হামিদী মুহাম্মদ আহসানুল্লাহ। প্রচার সম্পাদক মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী, সহকারী প্রচার সম্পাদক মাওলানা ইয়াকুব ওসমানী, মাওলানা ফায়সাল আহমদ, মাওলানা মুফতি শরীফুল্লাহ, মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান, মাওলানা হাফেজ সায়েমুল্লাহ।
শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক মাওলানা মুফতি হারুন ইজহার, সহকারী শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল, সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা হারুন আযিযী নদভী, সহকারী সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান হানিফ, দফতর সম্পাদক মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব, সহকারী দফতর সম্পাদক মাওলানা আবু তাহের ওসমানী, মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাওলানা মুফতি কুতুবউদ্দিন নানুপুরী, সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাওলানা হাফেয সালামতুল্লাহ। আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী (সাবেক এমপি), সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন, দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা নাজমুল হাসান, সহকারী দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মোশতাকন্নবী কাসেমী, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, সহকারী সম্পাদক (দৈনিক ইনকিলাব), ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলী, সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক মাওলানা জাকারিয়া মাদানী, মাওলানা গাজী ইয়াকুব। ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ খোবাইব, সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা জিয়াউল হোসাইন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা হাফেজ হেলাল উদ্দিন নানুপুরী, সহকারী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা হাফেয আনোয়ার শাহ আযহারী, মাওলানা আবদুল কাদের সালেহ, লন্ডন, মাওলানা শোয়াইব আহমদ মাওলানা আব্দুস সালাম পাটোয়ারী, রিয়াদ, মাওলানা রফিক আহমদ, নিউইয়র্ক, মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, লন্ডন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মাওলানা ড. নুরুল আবসার আজহারী, সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মাওলানা মুফতি হুমায়ুন কবির, অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্বদ্যিালয়।
সম্মানিত সদস্য মাওলানা আবু তাহের নদভী, মাওলানা মুফতি কেফায়তুল্লাহ, মাওলানা মুফতী মিজানুর রহমান সাঈদ, মাওলানা আজিজুল হক আল মাদানী, মাওলানা আবদুল্লাহ হারুন, মাওলানা আলী ওসমান, মাওলানা মুফতি বশির উল্লাহ, মাওলানা মোহাম্মদ শফি, মাওলানা আবুল হোসাইন, মাওলানা আনোয়ারুল আলম, মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান, মাওলানা আবদুর রহিম কাসেমী, মাওলানা ক্বারী জহিরুল ইসলাম, মাওলানা জামিল আহমদ চৌধুরী, মাওলানা বশির আহমদ, মাওলানা তফাজ্জুল হক আজিজ, মাওলানা আলী আকবর, মাওলানা আবদুর রহিম, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস, মাওলানা মুূফতী আবু সাঈদ, মাওলানা এনামুল হক আল মাদানী, মাওলানা আবদুল মুবিন, মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ জামী, মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী, মাওলানা হাফেয শোয়াইব মক্কী, মাওলানা নুর হুসাইন নূরাণী, মাওলানা আব্দুল মান্নান আম্বর শাহ, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী, মাওলানা সাঈদ নূর, মাওলানা মোহাম্মদ ওমর ফারুক, মাওলানা আলী আজম, মাওলানা মুফিজুর রহমান, মাওলানা মাহমুদ শাহ, মাওলানা তৈয়ব বিন হালিম, মাওলানা আবদুল খালেক নিজামী, মাওলানা রাশেদ বিন নুর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।