নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সব স্থানীয় ক্রিকেটারদের নিয়া করা পাঁচ দলের বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে অভিজ্ঞ তারকাদের মধ্যে দল পেয়েছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। ড্রাফটে থাকলেও কোন দলই আগ্রহ দেখায়নি শাহরিয়ার নাফীসের প্রতি। দল পাননি আব্দুর রাজ্জাক, এনামুল হক জুনিয়রের মতো অভিজ্ঞ স্পিনাররা।
গতকাল রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটলে হওয়া প্লেয়ার্স ড্রাফটের তালিকায় নাম থাকতে হলে ফিটনেস পরীক্ষার মানদন্ড বেধে দিয়েছিলেন নির্বাচকরা। বিপ টেস্টের ১১ মানদন্ড পেরিয়ে ফিটনেস পরীক্ষায় ক্যারিয়ারের পড়তিতে থাকা খেলোয়াড়রা উৎরে গিয়ে বেশ চমক দেখান। কিন্তু ড্রাফটের দিন তাদের কদর একদমই থাকল না। তাদের সবাইকেই রাখা হয়েছিল ‘ডি ক্যাটাগরিতে’। এই ক্যাটাগরির পারিশ্রমিক ধরা হয়েছিল সবচেয়ে কম ৪ লাখ টাকা। একই ক্যাটাগরিতে ছিলেন আকবর আলি, তানজিদ হাসান তামিমদের মতো উঠতি তারকারাও। দলগুলো সেই তরুণদের দিকেই ঝুঁকেছে বেশি।
এক সময় জাতীয় দলে খেলতেন, এমন অভিজ্ঞদের মধ্যে ৩৬ পেরুনো আশরাফুলকে শুরুর দিকে দলে নেয় মিনিস্টার গ্রুপ রাজশাহী। একই দল পরে অভিজ্ঞ রকিবুল হাসানকেও নিয়েছে। পুরনো খেলোয়াড়দের ফরহাদ রেজা ছিলেন ‘সি’ ক্যাটাগরিতে। রাজশাহী নিয়েছে ৩৪ পেরুনো এই পেস অলরাউন্ডারকে। ৩৫ পেরুনো বাঁহাতি ওপেনার শাহরিয়ার নাফীস বিপ টেস্টে ভাল করলেও দল পাননি। বাংলাদেশের প্রথম টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের চেয়ে তরুণদের দিকেই বেশি আগ্রহ দেখিয়েছেন দল মালিকরা। বিপ টেস্টে ১২.১ স্কোর করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়ের নায়ক এনামুল হক জুনিয়র। কেউ আগ্রহী না থাকায় এই বাঁহাতি স্পিনারেরও খেলা হচ্ছে না বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপ।
সীমিত সংস্করণে বাংলাদেশের এক সময়ের কান্ডারি ছিলেন বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক। ৩৮ পেরিয়ে যাওয়া রাজ্জাক বিপ টেস্টে পাশ মার্ক পেলেও পেলেন না দল। নাঈম ইসলামের প্রতিও আগ্রহ দেখায়নি কেউ। ইনজুরিতে থাকায় অলক কাপালি অংশ নিতে পারেননি বিপ টেস্টে, সঙ্গত কারণেই ড্রাফটেও ছিলেন না তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।