নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এক সময় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় তারকার মুকুট ছিল তারই মাথায়। কিন্তু ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের ক্রিকেটের মূল স্রােত থেকে দূরে মোহাম্মদ আশরাফুল। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নিয়মিত ঘরোয়া ক্রিকেট খেললেও সেখানে ফেলতে পারছিলেন না ধারাবাহিকতার ছাপ। তবে সাবেক এই অধিনায়ক এবার আশায় আছেন ভিন্ন কিছুর। আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে নাকি ফিটনেস ও স্কিলে ভাল জায়গায় তিনি।
বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট সামনে রেখে ফিটনেস পরীক্ষা দিতে গতকাল মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এসেছিলেন আশরাফুল। বিপ টেস্টে ন‚ন্যতম বেঞ্চ মার্ক ১১ পেরিয়ে স্কোর করেছেন ১১.৪। গত দুই আড়াইমাস নিজ উদ্যোগে অনুশীলন আর ঢাকার আশপাশে বেশ কিছু ম্যাচও খেলেছেন তিনি। সব মিলিয়ে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে দল পাওয়া এবং ভালো খেলার ব্যাপারে ভীষণ আত্মবিশ্বাসী তিনি, ‘আমি খুবই আত্মবিশ্বাসী। আমি নিজেকে যেভাবে চিন্তা করছি, আমি আসলে নতুনভাবে শুরু করতে চাচ্ছি। আমার ফিটনেস বলেন, স্কিল বলেন (সব ভাল জায়গায়)। ৮-৯ মাস আগে হয়ত ওটা চিন্তা করিনি। আমি এখন যে অবস্থায় এসেছি তাতে নতুন কিছুর আশা আছে। সব কিছু মিলিয়ে আমার অতীত ভুলে সামনের দিকে এগুবো।’
বয়স ৩৬ পেরিয়ে গেছে। শরীরে সেই ছাপ পড়তে না দিয়ে তরুণদের সঙ্গে পাল্লা দিতে বাড়তি খাটছেন বলে জানান এই ব্যাটসম্যান। আর স্কিলের কারণে তার যে আলাদা কদর তা আরও উন্নতিও নাকি হয়েছে এই সময়ে, ‘ফিটনেস লেভেল অনূর্ধ্ব-২৩ ছেলেদের সঙ্গে যে ফিটনেস লেভেল থাকে সেটা করছি। আর শুরু থেকেই মানুষ আমাকে যে ভালোবাসা দিচ্ছেন সেটা স্কিলের কারণে। ওই স্কিলটা আরও ভালো হয়েছে মনে করি। কারণ গত দুই-আড়াইমাসে ব্যক্তিগত অনুশীলন করেছি। সেখানে ইমরান স্যার এসেছিলেন। তার সঙ্গে কাজ করে অনেক উন্নতি করেছি। প্রস্তুতি ম্যাচগুলোতে অনুভব করেছি নিজের উন্নতি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।