নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন বেশ উত্তেজনা ছড়াচ্ছে। একদিকে রিপাবলিকানদের হয়ে লড়ছেন গত চার বছর বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন কিছুর স্বাদ দেওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাটরা ভরসা রেখেছেন জো বাইডেনের ওপর। নির্বাচনের চ‚ড়ান্ত ফলের অপেক্ষায় সবাই- আগামী চার বছর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেবেন কে? শুধু যুক্তরাষ্ট্র তো নয়, এ নির্বাচনের প্রভাব সারা বিশ্বেই টের পাওয়া যাবে। তাই আগ্রহের কমতি নেই কারও। এ নির্বাচন উপলক্ষে নিরপেক্ষতার ঢাল সরিয়ে সামনে এগিয়ে এসেছেন অনেক ক্রীড়া তারকাই। কেউ সমর্থন দিচ্ছেন বাইডেনকে, কেউ রিপাবলিকান-সমর্থক হিসেবে ভোট চেয়েছেন ট্রাম্পের জন্য।
কিছুদিন ধরে ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন নিয়ে অনেক ক্রীড়া তারকার সঙ্গেই সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে ট্রাম্পের। প্রথমে গুরুত্ব না দেওয়ায় করোনাভাইরাস সঠিকভাবে সামলাতে না পারার দায়ও তার কাঁধে তুলে দিয়েছেন অনেকে। এর মধ্যেও কিছু ক্রীড়াবিদের সমর্থন পাচ্ছেন ট্রাম্প। দেখে নেওয়া যাক এমন উল্লেখযোগ্য কয়েকজন ক্রীড়াবিদকে, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে কোনো বদল চাচ্ছেন না। আরও চার বছরের জন্য ট্রাম্পকে সেরা মনে হচ্ছে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য। সেই তালিকায় আছেন বক্সিং কিংবদন্তি মাইক টাইসন, ইউএফসি ফাইটার কনর ম্যাকগ্রেগর, রেসলিং কিংবদন্তি ভিন্স ম্যাকম্যাহন, আন্ডারটেকার, জেরিকোর মতো মহাতারকারা। এদিকে, বিভিন্নভাবে বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী জো বাইডেনকে প্রকাশ্য সমর্থন জানিয়েছেন অনেক ক্রীড়াবিদ। এই যেমন টেনিস কিংবদন্তি মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা, বিলি জিন কিং, ফুটবল তারকা মগান র্যাপিনো, দাবা তারকা গ্যারি কাসপারভ, রেসলিং তারকা ডেভ বাতিস্তা, মিক ফোলি, বাস্কেটবল কিংবদন্তি ম্যাজিক জনসন, বাস্কেটবল তারকা লেব্রন জেমস ও স্টিফেন কারির মতো মহাতারকারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।