Inqilab Logo

শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

সেইন্টফিট আসছেন আজ

প্রকাশের সময় : ১৭ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম

স্পোর্টস রিপোর্টার : দুই সপ্তাহ পর ঢাকায় ফিরছেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের বেলজিয়ান কোচ টম সেইন্টফিট। আজ ভোর পৌঁনে পাঁচটায় বেলজিয়াম থেকে টার্কিশ এয়ারলাইন্স যোগে ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহ.) বিমানবন্দরে এসে নামবেন তিনি। ঢাকায় এসে আগামী রোববার জাতীয় দলের অনুশীলন ক্যাম্প শুরু করবেন সেইন্টফিট।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের প্লে-অফে ভুটানের বিপক্ষে দু’টি হোম এ্যান্ড অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে হোম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে। ১১ অক্টোবর থিম্পুতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলবে লাল-সবুজরা। ম্যাচ দু’টিকে সামনে রেখে গত ১২ জুলাই জাতীয় দলে যোগ দেন নতুন বেলজিয়ান কোচ সেইন্টফিট। ওইদিন ভোরে বেলজিয়াম থেকে ঢাকায় এসে বিকালে মামুনুলদের নিয়ে মাঠে নামেন তিনি। সপ্তাহখানেক অনুশীলনের পর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) উপলক্ষ্যে জাতীয় দলের ক্যাম্প বন্ধ ঘোষণা করেন সেইন্টফিট। পরে বিপিএলের খেলা দেখে খেলোয়াড় বাছাই করতে চট্টগ্রামে যান এই বেলজিয়ান। জাতীয় দলের দায়িত্ব নিলেও এখনও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে চুক্তি করেননি তিনি। গত ২৭ জুলাই বাফুফের সঙ্গে তার চুক্তি করার কথা থাকলেও অসুস্থতার অযুহাতে সেইন্টফিট তা করেননি। এ অবস্থায় নিজের সন্তান সম্ভবা স্ত্রীর পাশে সময় কাটাতে ১ আগস্ট দেশে ফিরে যান এই বেলজিয়ান। বলে যান, ১৭ আগস্ট ঢাকায় ফেরার পরই বাফুফের সঙ্গে তিন মাসের চুক্তি করবেন। আপাতত ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় দলের দু’টি ম্যাচেই কোচের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। যদিও লাল-সবুজ ফুটবলের দায়িত্ব নেয়ার পরই গুঞ্জন ওঠে তিনি নাকি নাইজেরিয়া জাতীয় দলের কোচ হচ্ছেন। কিন্তু এ গুঞ্জন শেষ পর্যন্ত উড়িয়ে দেন সেইন্টফিট নিজেই। জানান, আপাতত বাংলাদেশ ফুটবল নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী তিনি।



 

Show all comments
  • মহাদি হাসান ৪ নভেম্বর, ২০২০, ১১:২৯ পিএম says : 0
    আল্লাহতালা ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। তোফায়েলের সহযোগিতায় মহিপুর বাঁশির সাথে প্রতারণা করে পার পেলেও কলাপাড়ায় ধরা খেলেন প্রতারক কামরুজ্জামান পলাশ। #প্রতারকের_প্রতারণা_থেকে_কোন_রকম_বেঁচে_যায_খইরুল_উম্মাহ_মাদ্রাসা। কে এই প্রতারক? কি ছিল তার প্রতারণা? বিস্তৃত আছে ভিডিওতে। #প্রতারণা_কিভাবে_করেছেঃ নাম মোঃ কামরুজ্জামান পলাশ পিতা মোঃ ইদ্রিস মোল্লা জৈনকাঠী ইউনিয়ন পটুয়াখালী। ১। জৈনকাঠী ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান। ২। পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক। ৩।একাধিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক। ৪। শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পেয়েছেন স্বর্ণপদক। কিন্তু সবকিছুই ছিল তার মিথ্যা ও বানোয়াট। তবে খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়। তিনি জৈনকাঠী ইউনিয়নের অসংখ্য মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে গ্রামের ভিটা বাড়ি বিক্রি করে পালিয়েছেন রাতের আঁধারে। এলাকার সবাই জানেন তিনি ঢাকার কোথাও। কিন্তু নির্মম হলেও সত্য প্রতারক মোঃ কামরুজ্জামান এসে পৌঁছেছেন মহিপুর মৎস্য বন্দর এলাকায়। হাতিয়ে নিতে চেয়েছিলেন এখানকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সহজ সরল মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু তা রুখে দিয়েছেন খইরুল উম্মাহ মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও সহকারী পরিচালক জনাব জিয়াউল হাসান আজহারী সহ এলাকার সাধারন জনগন। #কি_হয়েছিল_খইরুল_উম্মাহ_মাদরাসার_সাথে ? মাদ্রাসার পাশে জনাব মোঃ তোফায়েল মিয়ার ভাষায় ভাড়া নেন এবং তাকে ভুয়া চেয়ারম্যান ও ভুয়া আওয়ামী লীগের জেলা দপ্তর সম্পাদক পরিচয় সহ প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে স্বর্ণ পদক পাওয়া সহ আরও একাধিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক পরিচয় দিয়েছেন। তিনি তোফায়েল কে বলেন আমি হাজারো মাদ্রাসা সরকারি করে দিয়েছি। তোফায়েল সাহেব তার কথায় বিশ্বাস করে মাদ্রাসার পরিচালক ও সহকারী পরিচালকের সাথে যোগাযোগ করেন। যাতে করে এলাকার মাদ্রাসাটি সরকারি হয় দূরত্ব। পরে তিনি কামরুজ্জামান পলাশ কে নিয়ে মাদ্রাসার পরিচালক ও সহকারি পরিচালকের সাথে সাক্ষাত করেন এবং তিনি একইভাবে মাদ্রাসার পরিচালক ও সহকারি পরিচালক কে মিথ্যা পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন বিষয় আশ্বস্ত করেন। এবং পরের দিন মাদ্রাসায় তার মেয়েকে ভর্তি করতে এসে মাদ্রাসার সকল শিক্ষকসহ ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে ভাষণ দেন। এখানেও তিনি মিথ্যা পরিচয় দেন। যার ভিডিও আপনারা ফেসবুকে পেয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন এক সপ্তার ভিতরে মাদ্রাসাটিঃ ১। এমপিওভুক্ত করে দেবেন। ২। অনুমোদন করিয়ে দেবেন। ৩। পাঁচতলা ভবন পাস করিয়ে দিবেন। ৪। মাদ্রাসার মাঠ ভরাট করে দেবেন। ৫। ১৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সকল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেতন-ভাতার ব্যবস্থা করে দেবেন। ৬।২০২০ সালে মধ্যে ২ লক্ষ টাকা জেলা ও উপজেলা থেকে অনুদান পাস করিয়ে দিবেন। ৭। উপরের উল্লেখিত সকল কাজ করার জন্য তাকে ৫ লক্ষ টাকা দিতে হবে। ৮। ২ লক্ষ টাকা নগদ বাকি ৩ লক্ষ টাকা তিন দিন পরে। কিন্তু তার এই মিথ্যা আশ্বাস শুনে মাদ্রাসার পরিচালক ও সহকারি পরিচালক বুঝতে পারেন যে তিনি প্রতারক ও ভুয়া। কারণ কোনদিনই কোন প্রতিষ্ঠান এক সপ্তার ভিতরে সরকারিকরণ সহ সকল কাজ করা সম্ভব নয়। পরে তারা জৈনকাঠী ইউনিয়ন ও পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে খোঁজ খবর নিয়ে দেখেন সে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট পরিচয় দিয়েছেন সে একজন বড় মাপের প্রতারক। মাদ্রাসার পরিচালক ও সহকারী পরিচালক টাকা পয়সা দিতে অস্বীকৃতি জানালে মোঃ কামরুজ্জামান পলাশ মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক জিয়াউল হাসান আজহারী সাবকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছেন। অত্র প্রতিষ্ঠানের একাধিক শিক্ষক ও ছাত্রদের কাছে। তাই তিনি মহিপুর থানায় অভিযোগ করেছেন। মহিপুর থানার ইনচার্জ মোঃ মনিরুজ্জামান স্যার তদন্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করবেন বলে আশ্বস্ত করেন। সকলের কাছে দোয়া চাই যাতে করে এরকম প্রতারকদের হাত থেকে প্রতিষ্ঠানসহ সকল ছাত্র-শিক্ষক ও একার সাধারণ জনগণ নিরাপদে থাকতে পারে ও প্রতারকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়। আমিন গতকালকে একাধিক চ্যানেলের সাংবাদিক ভাইয়েরা এসে ছিলেন তারাও তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সেখানে সে যে প্রতারক এবং ভুয়া পরিচয় দিয়েছে তার প্রমাণ মিলেছে। পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ অফিসে সাংবাদিক ভাইয়েরা যোগাযোগ করে তাদের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হয়েছেন যে কামরুজ্জামান পলাশ নামে কোন দপ্তর সম্পাদক নেই বা কখনো ছিল না সে আওয়ামী লীগের কেহ না সে একজন প্রতারক তাকে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সেইন্টফিট আসছেন আজ

১৭ আগস্ট, ২০১৬
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ