পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চূড়ান্ত হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পদ্ধতি : এসএসসি-দাখিলের সিলেবাস অসম্পূর্ণ
করোনাভাইরাস উল্টে-পাল্টে দিয়েছে শিক্ষা কার্যক্রমের রুটিন। সাড়ে সাত মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে সকল কার্যক্রম। ক্লাস বন্ধ ও সাময়িক পরীক্ষা বাতিলের পাশাপাশি অষ্টম শ্রেণি ও উচ্চমাধ্যমিকের মতো পাবলিক পরীক্ষাও বাতিল করতে হয়েছে সরকারকে। এজন্য পরীক্ষা ছাড়াই উত্তীর্ণ হচ্ছে চলতি বছরের পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী, অষ্টম শ্রেণির জেএসসি-জেডিসি ও উচ্চ মাধ্যমিকের এইচএসসি-আলিম সমমানের পরীক্ষার্থীরা। এরই মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে আসন্ন এসএসসি-দাখিল ও সমমানের পরীক্ষা, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি, অটো পাসের প্রক্রিয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা, সেশনজটসহ নানা বিষয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এবং দেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় সুনির্দিষ্ট কোন সিদ্ধান্তও নিতে পারছে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরই মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি আরেক দফা বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে আগামী ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত। নভেম্বর থেকে প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে খুলে দেয়ার বিবেচনার বিষয়টি বলা হলেও সবকিছুই ছেড়ে দেয়া হচ্ছে পরিবর্তিত পরিস্থিতির ওপর।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, অনেকেই বলছেন, স্কুলে আসার অভ্যাস চলে যাচ্ছে। নানান বিষয় চিন্তাভাবনা করছি, তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অবশ্যই নেওয়া হবে স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে। শিক্ষার্থীদের সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়ে আসতে পারি কি না, এটাই এখনকার ভাবনা। স্কুলে দ্বিতীয় থেকে নবম শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে এক প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে কোনটি সবচেয়ে বেশি নিরাপদ হবে- সে রকম একটি পদ্ধতি বেছে নেওয়া হবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ায় গত ১৮ মার্চ থেকে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। দফায় দফায় সেটি বাড়িয়ে এখন ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। বন্ধের মধ্যে শিক্ষার্থীদেরকে পড়াশুনার মধ্যে রাখার জন্য অনলাইন ও টেলিভিশনে ক্লাস সম্প্রচার করার উদ্যোগ নেয় সরকার। তবে সেটি শিক্ষার্থীদেরকে খুব বেশি আকৃষ্ট করতে পারেনি। এজন্য প্রথম দিকে কিছুটা সাড়া ফেললেও এখন এর সাথে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নামমাত্র। অন্যদিকে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট গতির স্বল্পতা, ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য ডিভাইসের সঙ্কটের কারণে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীই এই কার্যক্রমের বাইরে রয়ে গেছে।
এছাড়া দীর্ঘ প্রায় ৮মাস ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এই বছরে কোন স্তরেই অনুষ্ঠিত হয়নি পরীক্ষা। প্রাথমিক সমাপনী ও জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা বাতিলের কথা জানানো হয়েছে আগেই। পরবর্তীতে এইচএসসি-আলিম পরীক্ষাও বাতিল করে জেএসসি-এসএসসির ফলাফলের ভিত্তিতে মূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে। বার্ষিক পরীক্ষাগুলো বাতিল করে অটোপাশের ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
এসব বিষয়ে কিছুটা সুস্পষ্ট ধারণা দেয়া হলেও এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা কোন পদ্ধতিতে হবে তা সুনির্দিষ্ট না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশই রয়েছেন ধোয়াশার মধ্যে। বছরের প্রায় ৮ মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আগামী বছরের এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষার্থীরা তাদের নির্দিষ্ট সিলেবাসই সম্পন্ন করতে পারেনি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকায় তারাও পড়েছেন সেশন জটে। অনেক শিক্ষার্থীই তাদের অনার্স পরীক্ষার পর ফলের অপেক্ষায় রয়েছেন, কেউবা কয়েকটি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার পর প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এতে তারা চাকরির পরীক্ষায় আবেদন ও অংশগ্রহণ করতে পারছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা: চলতি বছরের এইচএসসি-আলিম পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা ছাড়াই জেএসসি-এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের মূল্যায়নের ভিত্তিতে ফল ঘোষণা করা হবে। তাই অংশগ্রহণকারী সকল পরীক্ষার্থীই এবার পাস করবে। উত্তীর্ণ এসব শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে। বিগত বছরগুলোতে পরীক্ষার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হলেও এবার করোনা পরিস্থিতিতে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাথে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের বৈঠক এবং পরবর্তীতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের বৈঠকে ভিসিরা দ্বিধাবিভক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। একটি পক্ষ অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের কথা জানিয়েছেন। কিন্তু নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। এরই মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে সরাসরি পরীক্ষা গ্রহণের কথা জানিয়েছে। ফলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রয়েছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায়।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যে পদ্ধতিই অনুসরণ করা হোক সেক্ষেত্রে যেনো শিক্ষার্থীদের সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনা করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশন জট: করোনাকালে অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় বিপুল সংখ্যক পরীক্ষা সেশন জটে পড়েছেন। এর মধ্যে অনেক বিভাগে পরীক্ষা হওয়ার পর ফল প্রকাশ বন্ধ রয়েছে, আবার কিছু কিছু বিভাগে কয়েকটি পরীক্ষা হওয়ার পর বন্ধ হয়ে যায়। এতে অনার্স শেষ করার অপেক্ষা থাকা শিক্ষার্থীরা চাকরিতে আবেদন করতে পারছেনা, পারছে না পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে। পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়া বিভাগের ফল প্রকাশের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
এসএসসি-দাখিল পরীক্ষা: শিক্ষার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ দুটি পাবলিক পরীক্ষার মধ্যে একটি হচ্ছে এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষা। নবম ও দশম শ্রেণির সিলেবাস শেষ করেই শিক্ষার্থীরা এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে। এবছরের জানুয়ারিতে দশম শ্রেণির ক্লাস শুরু হওয়ার পর মাত্র আড়াই মাস শিক্ষার্থীরা দশম শ্রেণির ক্লাস করতে পেরেছে। ফলে নির্দিষ্ট সিলেবাসের বড় অংশই অপঠিত রয়ে গেছে। এই অবস্থায় আগামী ফেব্রæয়ারিতে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলে সিলেবাস গ্যাপ রেখেই শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, আগামী বছর যারা এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষা দেবে, তাদের কথা বিবেচনায় রেখে আমরা খুবই সীমিত পরিসরে, স্বাস্থ্যঝুঁকি একেবারেই যাতে না থাকে এ রকম একটা ব্যবস্থা করে কী করা যায়, সেগুলো আমরা চিন্তাভাবনা করে দেখছি। যদি পরিস্থিতি অনুক‚ল হয় তাহলে আমরা সে ধরনের সিদ্ধান্তে যাব। তিনি বলেন, এবার যাদের এইচএসসি দেওয়ার কথা ছিল তারা কিন্তু পুরো সিলেবাস শেষ করে সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়েছিল। কিন্তু আগামী বছর যারা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা দেবে, তাদের পড়াশোনায় কিছুটা হলেও ব্যাঘাত হয়েছে। আট-নয় মাস ক্লাস করতে পারেনি। তাদের কথা বিবেচনায় নিয়ে তাদের জন্য সীমিত পরিসরে হলেও এখন থেকেই নির্ধারিত পরীক্ষার আগ পর্যন্ত যদি সময় দেওয়া যায়, নির্ধারিত যে সিলেবাস, তা তারা হয়ত সম্পন্ন করতে পারবে। যদিও নানাভাবে ক্লাস করাচ্ছি। এরপরেও সীমিত পরিসরে হলেও তাদের ক্লাসরুমে নিয়ে এসে যেখানে যেখানে সমস্যাগুলো আছে তা দূর করতে চাই। আগামী বছরের ফেব্রæয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে বলেও আশা করছেন শিক্ষামন্ত্রী।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অটো পাস চায় শিক্ষার্থীরা: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কোর্সে ২৯ লাখ ১০ হাজারের মতো শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সরকারি ও বেসরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের চাকরির বয়স নিয়েও শঙ্কিত। এ কারণেই বিকল্প মূল্যায়ন পদ্ধতিতে শিক্ষাজীবন এগিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। এসব শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা জানিয়েছেন, করোনা মহামারির কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বর্তমানে কোনো ধরনের লেখাপড়ার মধ্যে নেই। করোনা সময় খেয়ে ফেলছে তাদের। যারা পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করেছে তারাও পরীক্ষা দিতে পারছে না; ফলে অনেকেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। লেখাপড়া নেই, পরীক্ষা নেই। এদিকে পেরিয়ে যাচ্ছে বয়স। তাই এই স্তরের শিক্ষার্থীদেরও বিকল্প মূল্যায়নের মাধ্যমে পরবর্তী স্তরে উত্তীর্ণ করা উচিত, যাতে পড়াশোনার মধ্যে থাকে। না হলে তরুণ সমাজের বিপথে চলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষে বেশির ভাগ বিষয়ের পরীক্ষা শেষ হলেও করোনা মহামারির কারণে দুটি থেকে পাঁচটি বিষয়ের পরীক্ষা আটকে যায়। চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষার্থী রফিকুল আলম বলেন, চারটি পরীক্ষা দিলেই শেষ হতো শিক্ষাজীবন। কিন্তু করোনার কারণে আটকে আছি। অনেক সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ফল প্রকাশ হলে চাকরির জন্য চেষ্টা করার সুযোগ পেতাম কিন্তু পারছি না। আবেদনের বয়স আর কতদিন থাকবে। রফিকুলের মতে, প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় বর্ষের ফল মূল্যায়ন করে চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষার ফল ঘোষণা করতে পারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে অন্তত ৪ লাখ শিক্ষার্থী উপকৃত হতো। স্বয়ংক্রিয় পাশের দাবিতে স¤প্রতি গাজীপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা।
এক প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের পাঁচটি পরীক্ষা হয়েছে, আর কয়েকটি বাকি। কেউ কেউ এই পাঁচটি পরীক্ষার ভিত্তিতে অন্যগুলোতে নম্বর দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষে বা কারিগরিতে যারা আছেন, তাদের বিষয়টি ভিন্ন। কারণ তাদের এটি চূড়ান্ত পরীক্ষা, এরপর তারা কর্মজীবনে প্রবেশ করবেন। কাজেই সে পরীক্ষাগুলোর যদি সঠিকভাবে মূল্যায়ন না হয়, তাহলে তাদের চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যা হবে।... তাই পরীক্ষা ছাড়া মূল্যায়ন করা সঠিক হবে না।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেন, স্বয়ংক্রিয় পাশের বিষয়টি এখনো ভাবা হচ্ছে না। আমরা অপেক্ষা করছি। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় এনে এই মুহূর্তে ফেস টু ফেস পরীক্ষাও নেওয়া যাচ্ছে না। তাই আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা পর্যন্ত অপেক্ষা করছি। ভ্যাকসিন এলেও সমস্যার সমাধান হবে।
টিউশন ফি’র সমাধান হয়নি এখনো: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ, অন্যদিকে করোনার কারণে অনেক অভিভাবকই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এই অবস্থায় টিউশন ফি নিয়ে বিপাকে প্রতিষ্ঠান-অভিভাবকরা। শিক্ষা মন্ত্রণালয় উভয় পক্ষকে মানবিক হওয়ার আহŸান জানালেও কোন সমাধান হয়নি। এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, যারা করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের জন্য অবশ্যই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ছাড় দিতে হবে। তবে মন্ত্রণালয় থেকে এবিষয়ে কোন নির্দেশনা প্রদান করা হয়নি। তাই এই সমস্যার কোন সমাধানও হচ্ছে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।