পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় দুই শিশু সন্তানসহ একই পরিবারের চারজনকে হত্যার চাঞ্চল্যকর মামলার রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। এ ঘটনা তদন্তের জন্য সাতক্ষীরা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। দায়িত্ব নিয়েই সিআইডি পুলিশ নিহত শাহিনুরের ছোট ভাই রায়হানুলকে গ্রেফতার করেছে। গতকাল শুক্রবার বিকালে তাকে আদালতে প্রেরণ করে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক সফিকুল ইসলাম। আদালত নিহতের ছোট ভাই রায়হানুলকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
কলারোয়া থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারান চন্দ্র পাল জানান, হেলাতলা ইউনিয়নের খলসি গ্রামে একই পরিবারের চারজনকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার বাদী নিহত শাহিনুর রহমানের শাশুড়ি ময়না খাতুন। মামলাটি তদন্ত করবে সিআইডি।
সাতক্ষীরা সিআইডি অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিক তদন্তে নিহত পরিবারের ছোট ভাই রায়হানুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হত্যার ঘটনাটি বিস্তারিত উদঘাটনে রায়হানুলকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন। এব্যাপারে তদন্ত কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম বিচারকের কাছে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন চেয়েছেন।
কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের খলসি গ্রামে গত বৃহস্পতিবার ভোরে একই পরিবারের চারজনকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। নিহতরা হলেন- খলসি গ্রামের শাহাজান আলীর ছেলে মাছের ঘের ব্যবসায়ী শাহিনুর রহমান, তার স্ত্রী সাবিনা খাতুন, ছেলে সিয়াম হোসেন মাহি ও মেয়ে তাসনিম। তবে, শাহিনুরের ৬ মাস বয়সী শিশু সন্তান আফরিন মারিয়াকে দুর্বৃত্তরা হত্যা না করে মায়ের লাশের পাশে ফেলে রেখে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে গত বৃহস্পতিবার রাতে চারজনের লাশ দাফন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।