নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আউটের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে রিভিউ নিতে পারেন অধিনায়কেরা। অন্য কিছুতে কেন নয়? এই প্রশ্ন তুলে বিরাট কোহলির চাওয়া, ওয়াইড ও নো-বলের ক্ষেত্রেও রিভিউ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হোক।
একটি ওয়াইড বা নো-বলকে এমনিতে ¯্রফে একটি রান বা একটি বলের ব্যাপার মনে হলেও অনেক সময় তা হয়ে উঠতে পারে গুরুত্বপ‚র্ণ। রোমাঞ্চকর অনেক ম্যাচে ছোট ছোট ব্যাপারই গড়ে দেয় বড় পার্থক্য। কোহলির চাওয়ার ভিত্তি সেই ভাবনা থেকেই। একটি ক্রীড়া সামগ্রী প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের আয়োজনে গতপরশু আরেক ভারতীয় ক্রিকেটার লোকেশ রাহুলের সঙ্গে ইনস্টাগ্রাম লাইভে কোহলি তুলে ধরলেন তার যুক্তি, ‘অধিনায়ক হিসেবে চাইব যেন ওয়াইড বল নিয়ে রিভিউয়ের অধিকার আমার থাকে। যদি আমার কাছে তা মনে হয় ভুল সিদ্ধান্ত। যুগে যুগে আমরা দেখেছি, এই ধরনের ব্যাপারগুলি কত বড় হয়ে উঠতে পারে। গতিময় একটি ম্যাচে ছোট্ট একটা ভুল হতেই পারে (আম্পায়ারদের), পরে সেটিই বড় ব্যাপার হয়ে উঠতে পারে। কোনো দল যদি ১ রানে হেরে যায়, অথচ একটি প্রাপ্য ওয়াইড তারা পায়নি ও রিভিউ করতে পারেনি, ওই টুর্নামেন্টে তাদের সম্ভাবনায় বড় ধাক্কা হতে পারে সেটি।’ কোহলির সঙ্গে পরে একই সুর তোলেন রাহুলও, ‘নিয়মটি করা হলে খুব ভালো হয়। দুটি রিভিউ থাকল, দলগুলি যেভাবে ইচ্ছা তা কাজে লাগাবে।’
কোহলি-রাহুলের এই আলাপচারিতার আগের দিনই আইপিএলে তুমুল বিতর্ক হয়েছে একটি সম্ভাব্য ওয়াইডকে ঘিরে। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও চেন্নাই সুপার কিংসের ম্যাচে চেন্নাইয়ের পেসার শার্দুল ঠাকুরের একটি ডেলিভারিতে ওয়াইডের সঙ্কেত দিতে গিয়েও মহেন্দ্র সিং ধোনির আপত্তির মুখে চট করে হাত নামিয়ে ফেলেন আম্পায়ার পল রাইফেল। আম্পায়ার ও ধোনির অমন কাÐ নিয়ে আলোচনা চলছে এখনও।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।