পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভাষাসৈনিক অধ্যাপক ডা. মির্জা মাজহারুল ইসলাম আর নেই। গতকাল রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। তিনি বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বারডেম হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের অনারারি চিফ কনসালটেন্ট ছিলেন। রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে।
পারিবারিস সুত্রে জানা যায়, অসুস্থ হওয়ার পর গত ৩০ সেপ্টেম্বর প্রবীণ এই চিকিৎসক বারডেমের আইসিইউতে ভর্তি হন। তিনি ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য ২০১৮ সালে একুশে পদক পান।
১৯২৭ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করা মির্জা মাজহারুল ইসলাম ১৯৪৭ সালে ভাষা আন্দোলনের জড়িত হন এর সূচনাপর্ব থেকেই। তিনি এ আন্দোলনের প্রথম দুটি সংগ্রাম পরিষদের সদস্য ছিলেন। প্রথম শহীদ মিনারের পরিকল্পনা ও নির্মানে তার বিশেষ অবদান রয়েছে। ১৯৫২-এর একুশে ফেব্রুয়ারি ছাত্রদের ওপর পুলিশের হামলার পর তিনি হাসপাতালে কর্মরত অবস্থায় অসংখ্য আহত ভাষাকর্মীর অপারেশন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।