পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক ডা. এম এ গফুর ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন। আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট) ভোরে রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর।
আজ বাদ জুমা চাঁদপুর পৌর ঈদগাহ মাঠে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। পরে স্থানীয় পৌর গোরস্তানে তাঁকে দাফন করা হবে।
ডা. এম এ গফুর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অধ্যায়নকালে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামসহ বিভিন্ন আন্দোলনে দক্ষ সংগঠক তিনি। তবে অনেকটা প্রচারবিমুখ ছিলেন। চিকিৎসা শাস্ত্রে মেডিসিন ও রেডিওগ্রাফিতে দেশ-বিদেশে পড়াশোনা শেষে চাঁদপুরেই মৃত্যু পর্যন্ত সমাজসেবায় জড়িত ছিলেন এই ভাষাসৈনিক।
চাঁদপুর ডায়াবেটিস হাসপাতাল, বিএনএসবি মাজহারুল হক চক্ষু হাসপাতালসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।
ডা. এম এ গফুর দুই ছেলে এবং মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর সহধর্মিনী মাহমুদা খানম ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। তাঁর মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপিসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।