নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মো. শামসুল আলম খান : অবশেষে পরাজয়ের গÐি থেকে বেরিয়ে এলো ঘরোয়া ফুটবলের জায়ান্ট কিলার শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। টানা চার হারের পর দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া দলটি গতকাল টিম বিজেএমসি’র সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে। ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূইয়া স্টেডিয়ামে ম্যাচের ২৫ মিনিটেই গোল পায় শেখ রাসেল। রাজুর অসাধারণ সেট পিস থেকে দুর্দান্ত হেডে গোল করেন ইকাঙ্গারা। তার গোলের মধ্যে দিয়ে ৬১ নম্বর গোলের মাইলস্টোক স্পর্শ করে এ লীগ। কিন্তু ৫০ মিনিটে গোলটি শোধ করেন ময়মনসিংহের ছেলে জিকু। এ গোলের মধ্যে বিজেএমসি খেলায় সমতা ফিরিয়ে আনে। দ্বিতীয়ার্ধের ৩৫ মিনিটের মাথায় রাজন মিয়ার স্কয়ার পাস থেকে সুযোগ পেয়েও সাখাওয়াত রনি গোলরক্ষক হিমেলের হাতে বল তুলে দেন। ২৯ মিনিটের সময় মিঠুনকে তুলে দিয়ে রাজনকে মাঠে নামায় শেখ রাসেলের কোচ মারুফুল। ৩৬ মিনিটের সময় রাজুর ফ্রি কিক থেকে সাখাওয়াত রনি গোলপোস্টের উপর দিয়ে বল উড়িয়ে মারেন। এ সময়টাতে প্রতিপক্ষ টিম বিজেএমসিকে বেশ চাপেই রাখে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের কোচ মারুফুল হক বলেন, ‘আমাদের দু:সময় কাটতে শুরু করেছে। সামনের ম্যাচসমূহে আরো ভাল নৈপুণ্য প্রদর্শন করেই ৩ পয়েন্ট পাবো।’ দলের অন্যতম নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় রনি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রনি ইনজুরির কারণে ৩ মাস মাঠের বাইরে ছিল। আতœবিশ্বাস চলে এলে রনি গোল পাবে। দলকে জেতাবে।’ এদিন চার খেলোয়াড় পরিবর্তন করে মিঠুন, ভ্যালোরি, অরুপ বৈদ্য ও নাহিদকে মাঠে নামানোর কথাও জানান দেশ সেরা এ কোচ।
আর টিম বিজেএমসি’র কোচ মি. নম্র মারমা বলেন, ‘আজ আমাদের জেতার কথা ছিল। শেষের দিকে সুযোগ পেয়েই কাজে লাগাতে পারিনি। তবে খেলোয়াড়রা ভাল খেলেছে। ৩ পয়েন্ট পেতেই আমরা মাঠে নেমেছিলাম। দলের প্লেয়ার স্যামসাংকে ফরোয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করেছি। তবে আমরা এখনো ড্র’র খরায় রয়েছি। আমাদের টার্গেট ছিল হয় জেতা নয়তো হারা। কিন্তু আমরা ব্যর্থ হয়েছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।