নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
২০১৪ সালে লিভারপুল থেকে বার্সেলোনায় যোগ দিয়েছিলেন লুইস সুয়ারেজ। সময়ের পরিক্রমায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন ক্লাবটির গ্রেটদের একজন হিসেবে। লিওনেল মেসি ও নেইমারকে নিয়ে গড়ে তোলেন দারুণ এক আক্রমণভাগ। ‘এমএনএস’ ত্রয়ীর হাত ধরে ধরা দিতে থাকে দারুণ সব সাফল্য। অবশেষে সে সম্পর্ক ছিন্ন হলো গত বুধবার। কাতালান ক্লাবটির সঙ্গে ছয় বছরের সম্পর্কের ইতি টেনে সুয়ারেজ যোগ দিয়েছেন স্পেনেরই আকের দল অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদে। তার আগে বার্সার অনেক সাফল্যের অংশ হয়েছেন। ব্যক্তিগত অর্জনে সমৃদ্ধ করেছেন নিজের ক্যারিয়ার। সংখ্যায় দেখে নেওয়া যাক উরুগুইয়ান এই স্ট্রাইকারের বার্সেলোনা ক্যারিয়ার-
১৩- বার্সেলোনায় অর্ধ যুগের ক্যারিয়ারে সুয়ারেজ জিতেছেন মোট ১৩টি ট্রফি-একটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, চারটি করে লা লিগা ও কোপা দেল রে, একটি করে উয়েফা সুপার কাপ ও ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ এবং দুটি স্প্যানিশ সুপার কাপ।
২৮৩- সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে বার্সেলোনার হয়ে তিনি খেলেছেন ২৮৩ ম্যাচ
১৯৮- বার্সেলোনার ইতিহাসে সুয়ারেজের ১৯৮টির চেয়ে বেশি গোল আছে কেবল দুজনের- লিওনেল মেসি (৬৩৪) ও সেসার রদ্রিগেস (২৩২)। লা লিগায় ১৯১ ম্যাচে সুয়ারসের গোল ১৪৭টি, চ্যাম্পিয়ন্স লিগে করেছেন ২৫ গোল।
১- কাতালান ক্লাবটির হয়ে সুয়ারেজ প্রথম গোলের দেখা পান তার ষষ্ঠ ম্যাচে, ২০১৪ সালের নভেম্বরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আপোয়েলের বিপক্ষে।
৫৯- বার্সেলোনায় নিজের দ্বিতীয় মৌসুমে (২০১৫-১৬) ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে সবচেয়ে বেশি গোল করার পুরস্কার ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জেতেন সুয়ারেজ। সেবার লা লিগায় ৪০ ও সব প্রতিযোগিতা মিলে ৫৯ গোল করেন তিনি।
১১৪- লা লিগায় বার্সেলোনার হয়ে দ্রুততম ১০০ গোলের রেকর্ড সুয়ারেজের। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে এই কীর্তি গড়েছিলেন তিনি ১১৪তম ম্যাচে।
৯৭- বার্সেলোনায় সতীর্থদের দিয়ে সুয়ারেজ গোল করিয়েছেন ৯৭টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।