বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে বন্যা পরবর্তিতে সড়ক সংস্কারের অভাবে জন দুর্ভোগ বড়ছে।
বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় যেগে উঠেছে তলিয়ে যাওয়া সড়কগুলো । ফলে স্পস্ট হয়ে উঠেছে পানির তোড়ে ভেঙে যাওয়া সড়কের চিত্র। শ্রীনগরে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এ দৃশ্য লক্ষ গেছে। এ ক্ষেত্রে বাঘড়া ইউনিয়নের বৈচার পাড়,কাদির কান্দা, ভাগ্যকুল ইউনিয়নের আল আমিন বাজার এলাকা এবং কামার গাও গ্রামের রাস্তা উল্লেখ যোগ্য।সরেজমিনে জানা যায় যে, বৈচার পাড় গ্রামের সড়কটি সব সময়ই অবহেলিত ছিল। এযাবতকালে যত বার এ রাস্তাটি সংস্কার হয়েছে প্রতিবারই স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমেই হয়েছে।কোন নেতা বা সরকারী টাকায় হয়নি।বিগত প্রায় ৭/৮ বছর আগে চেয়ারম্যানে নুরুল ইসলামের মাধ্যমে অর্ধেক রাস্তায় নামে মাত্র ইট বিছনো হলেও বাকি রাস্তা কাচাই রয়ে গেছে।এবং যতটুকু ইট বিছানো হয়েছিল তাও ২/৩ মাসের মধ্যেই অধিকাংশ যায়গায় ইট উঠে নস্ট হয়ে যায়। তার উপরে এবারের বন্যা এ গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র সড়কটিকে একেবারে বেহাল করে ছেড়েছে। বৈচার পাড় গ্রামে বসবাসকারী ইসমাইল মোল্লা বলেন পার্শ্ববর্তী সাপমারা বিলের পানি বেড়ে আমাদের গ্রামের উপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকলে সড়কটি অনেক চওড়া ও গভীর হয়ে বিভিন্ন স্থানে ভেঙে যায়।
ফলে এ এলাকার প্রায় দুই শত পরিবার বাশের সাকো দিয়ে চলাচল করছিলো।কিন্তু এখন পানি নেমে যাওয়ায় দূর্ভোগ আরো বেড়েছে। রাস্তার বেহাল অবস্থার কারনে এ গ্রামে কোন যানবাহন প্রবেশ করেনা। ফলে অসুস্থ, বৃদ্ধ ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য এ গ্রামে অবস্থান করাও এখন বিপদ জনক হয়ে পরেছে।এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের সাথে এলাকার লোকজন যোগাযোগ করলে তিনি বলেন পরে দেখাযাবে।তখন এলাকাবাসী নিজেদের খরচায় রাস্তা মেরামতের সিদ্ধান্ত নিলে চেয়ারম্যান সাহেব বলেন আপনাদের চাদার দরকার নাই, সরকারী বরাদ্ধ পেলে আমিই রাস্তা সংস্কার করে দিবো। কিন্তু এধরনের প্রতিশ্রুতিতে এখন এ এলাকার মানুষ আর আস্থা রাখতে পারছেনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।