নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইমরান খানকে তুলাধুনা করার দুই সপ্তাহ না যেতেই সুর বদলে ফেললেন জাভেদ মিয়াঁদাদ। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক অধিনায়কের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন কিংবদন্তি এই ব্যাটসম্যান। বরাবরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য পরিচিত মিয়াঁদাদ গত ১১ আগস্ট নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বলেছিলেন, পাকিস্তানের ক্রিকেট ধ্বংস করছেন ইমরান। এমনকি রাজনীতিতেও ইমরানকে চ্যালেঞ্জ করার কথা বলেছিলেন তিনি।
দিন দুয়েক আগে মিয়াঁদাদের ভাগ্নে ও সাবেক ক্রিকেটার ফয়সাল ইকবালকে ঘরোয়া ক্রিকেটের কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে পাকিস্তানের বোর্ড। এরপর গতপরশু পাকিস্তানের একটি টিভি চ্যানেলে দেওয়া মিয়াঁদাদকে দেখা গেল ভিন্ন রূপে, ‘কাউকে আঘাত করে থাকলে আমার বক্তব্যের জন্য আমি ক্ষমা চাইছি, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে। আসলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের পারফরম্যান্সে আমি ক্ষুব্ধ ছিলাম। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্বজুড়ে পাকিস্তানের সমর্থকদের প্রতি আমার পূর্ণ শ্রদ্ধা আছে।’
ক্রিকেট ক্যারিয়ারে দীর্ঘদিন একসঙ্গে খেললেও ইমরানের সঙ্গে কখনও খুব সুসম্পর্ক ছিল না মিয়াঁদাদের। ইমরানের নেতৃত্বে ৪৬ টেস্ট ও ১২০ ওয়ানডে খেলা মিয়াঁদাদ তার ইউটিউব চ্যানেলে তীব্র আক্রমণ করেছিলেন পাকিস্তানের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ককে, ‘তুমি আমার অধিনায়ক নও, আমি তোমার অধিনায়ক ছিলাম। আমি রাজনীতিতে এসে তোমার সঙ্গে কথা বলব। পারলে তখন কথা বলো। আমি সবসময় তোমাকে পরিচালনা করেছি, এখন আচরণ করছো সর্বশক্তিমানের মতো। মনে হয় যেন এই দেশে তুমিই একমাত্র বুদ্ধিমান ব্যক্তি। মনে হয় যেন আর কেউ অক্সফোর্ড, কেমব্রিজ বা অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়নি। মানুষের কথা ভাবতে হবে। তুমি তো দেশের কথা ভাবো না। আজ আমি বলছি, আমার বাড়িতে এসেছিল তুমি, এরপর প্রধানমন্ত্রী বনে গেছ। চ্যালেঞ্জ করছি, পারলে অস্বীকার করো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।