Inqilab Logo

বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১, ২১ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

শিপ্রার ২৯ প্রকার সামগ্রী র‍্যাবের কাছে হস্তান্তর

কক্সবাজার ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ২১ আগস্ট, ২০২০, ৮:২৪ এএম | আপডেট : ১:২৯ পিএম, ২১ আগস্ট, ২০২০

পুলিশের গুলিতে নিহত মেজর (অব.) সিনহা রাশেদ খানের সহযোগী শিপ্রার ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ও নগদ টাকাসহ জব্দ করা ২৯ প্রকার সামগ্রী রামু থানা পুলিশ র‍্যাবের কাছে হস্তান্তর করেছে।

গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা নিহত হওয়ার পর হিমছড়ির নীলিমা রিসোর্ট থেকে রামু থানা পুলিশ এগুলো জব্দ করেছিল।

এই সামগ্রী গুলো সিনহা হত্যা মামলার তদন্তকারী সংস্থা র‍্যাবকে হস্তান্তরের জন্য গত বুধবার আদালতে আবেদন করেছিল র‍্যাব। আদালত শুনানী শেষে সামগ্রী গুলো র‍্যাবের কাছে হস্তান্তরের আদেশ দেয়।
কিন্তু বৃহস্পতিবার রামু থানা পুলিশ এই সামগ্রী গুলো তাদের হেফাজতে রাখার আবেদন করলে বদালত তা না নাকস করে র‍্যাবের হেফাজতে দেয়ার নির্দেশ বহাল রাখে।

এই আদেশের প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার রাতে রামু থানা পুলিশ ওই সামগ্রী গুলো র‍্যাবের কাছে হস্তান্তর করে।

রাত পৌনে ১২ টায় কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিমান চন্দ্র কর্মকার র‍্যাবের পক্ষ থেকে এইগুলো বুঝে নেন। এসময় রামু থানার ওসি আবুল খাইরসহ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।



 

Show all comments
  • কাদির শেখ ২১ আগস্ট, ২০২০, ১০:০০ এএম says : 0
    Valo kore todonto kora hok
    Total Reply(0) Reply
  • Asgar Alim ২১ আগস্ট, ২০২০, ১০:৫১ এএম says : 0
    অতিসত্বর এ নেশাগ্রস্থা কে গ্রেফতার করা হোক, কেননা সে নিজেও তাকে ফুসলিয়ে প্রদীপের কাছে তাকে হস্তান্তর করে থাকতে পারে৷
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Altaf ২১ আগস্ট, ২০২০, ১০:৫২ এএম says : 0
    এই মুহুর্তে কাউকে বিশ্বাস করা খুব কঠিন, তাই ঐ গুলো নিরাপদ স্থানে রাখুন, প্রদীপের প্রেতাত্মাদের থেকে দুরে থাকতে হবে,
    Total Reply(0) Reply
  • Mahmud Hussain ২১ আগস্ট, ২০২০, ১০:৫২ এএম says : 0
    একজন ভয়ানক ক্রিমিনালকে বাঁচানোর জন্য কত চেষ্টা চলছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Jahangir Alam Manik ২১ আগস্ট, ২০২০, ১০:৫৩ এএম says : 0
    মেজর (অব:) সিনহা মোঃ রাশেদ খান হত্যা মামলায় অভিযুক্ত, সন্দেহজনক ও প্রত্যক্ষদর্শী যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে প্রত্যেকেই সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাসের সরাসরি সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। আসামি ও সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদে যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে বলে র্যাব জানান তাতেও নিশ্চয় ওসি প্রদীপের বিষয় থাকতে পারে। এখনও প্রদীপকে জিজ্ঞাসাবাদ কেন করা হয় নি তাতে মানুষের বিশ্বাসের বিচ্যুতি ঘটতে পারে। তাই সামনের দিনগুলোতে গুরুত্বের সাথে জিজ্ঞাসাবাদ করে তারপরেই সিসিটিভি ফুটেজ খোঁজ করা যাবে। মেজর সিনহা হত্যাকাণ্ডের এই ঘটনায় ওসি প্রদীপসহ টেকনাফ থানার যেসব পুলিশ জড়িত তা এখন তদন্ত কমিটি, মামলা পরিচালনাকারী র্যাব ও আপামর জনসাধারণের কাছে দিবালোকের মতো পরিস্কার। এই ঘটনার প্রেক্ষাপট দ্বারা সুবিচারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে পুলিশ তথা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রহণযোগ্যতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব। আবার অবিচার করার মাধ্যমে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রহণযোগ্যতা ও যেটুকু সম্মান আছে তাও ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া সম্ভব।
    Total Reply(0) Reply
  • masud ২১ আগস্ট, ২০২০, ১:৪০ পিএম says : 0
    No need investigation only death penalty enough,
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ