পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সংবাপত্র শিল্পের বর্তমান দুরবস্থায় নামকাওয়াস্তে ভুতুড়ে পত্রিকায় সরকারি বিজ্ঞাপন প্রকাশের বিষয়ে নিউজপেপার ওনার্স এসোসিয়শন অফ বাংলাদেশ (নোয়াব) গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। একই সাথে সংগঠনটি সরকারি বিজ্ঞাপনের বিপুল পরিমাণ বকেয়া দ্রুত পরিশোধেরও দাবি জানিয়েছে।
গতকাল নোয়াবের এক (ভার্চুয়াল) সাধারণ সভায় এ দাবি জানানো হয়। সভায় নোয়াব অন্তর্ভুক্ত পত্রিকাগুলো সুচিহ্নিত করে ভুতুড়ে কাগজগুলোকে আলাদা করার প্রস্তাব করা হয়। নোয়াবের সভাপতি এ কে আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এ কে এম শহীদউল্লাহ খান, মতিউর রহমান চৌধুরী, মতিউর রহমান, মাহফুজ আনাম, এএমএম বাহাউদ্দীন, তাসমিমা হোসেন, এম এ মালেক, মোজাম্মেল হোসেন, নঈম নিজাম, দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, তারিক সুজাত, এম শামসুর রহমান, কাজী আনিস আহমেদ ও শাহ হোসেন ইমাম।
সভার শুরুতে ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রথম আলো ও ডেলি স্টারের অন্যতম স্বত্ত্বাধিকারী লতিফুর রহমান এবং নোয়াবের প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য ও যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান, যুগান্তর পত্রিকা ও যমুনা টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাতা নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সেই সঙ্গে সভায় নোয়াব সভাপতি এ কে আজাদ ও কার্যনির্বাহী সদস্য নঈম নিজামের কোভিড-১৯ থেকে রোগমুক্তিতে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়।
সভায় করোনা পরিস্থিতিতে সংবাপত্র শিল্পের বর্তমান দুরবস্থার কথা তুলে ধরা হয়। সরকার ঘোষিত বিভিন্ন ধরণের প্রণোদনা, ব্যাংক এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (বিএবি) কর্তৃত্ব বহির্ভূতভাবে বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত বক্তব্য প্রদান, অর্থ মন্ত্রী ও তথ্য মন্ত্রীর সাথে একাধিকবার সভা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সভায় সরকারি বিজ্ঞাপনের বিপুল পরিমাণ বকেয়া নিয়ে বিশেষ আলোচনা করা হয় এবং এই বকেয়া দ্রুত পরিশোধের দাবি জানানো হয়। নোয়াবের সদস্যের বাইরে কিছু নামকাওয়াস্তে পত্রিকা কী ভাবে সরকারের ছাড়কৃত বিজ্ঞাপন বাবদ অর্থের বৃহদংশে ভাগ বসায় সে-বিষয়টিও আলোচনায় উঠে আসে। নোয়াব অন্তর্ভুক্ত পত্রিকাগুলোক সুচিহ্নিত করে ভুতুড়ে কাগজগুলোকে আলাদা করার প্রস্তাব আসে।
ওয়েজ বোর্ডের সময়ে যেমনটা করা হয়েছিল তেমনি একটা যৌথ বিবৃতি দেয়ারও সভায় সুপারিশ করা হয়। সভায় মফস্বলের সংবাদপত্রের বিশেষ দুরবস্থার কথা আলোচনায় আসে। বিশেষ করে তাদের বিজ্ঞাপনর উৎস অত্যন্ত সীমিত, এটা উল্লেখ করা হয়। সভাপতি সকল পত্রিকার জন্য সমান উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা চালানো হবে, এই আশ্বাস প্রদান করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।