পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পর বিশ্ববাজারে স্বর্ণ ও রুপার দামে বড় পতন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার স্বর্ণের দাম প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ এবং রুপার দাম প্রায় ৮ শতাংশ কমেছে। স¤প্রতি একদিনে এত বড় পতনের মধ্যে আর পড়েনি স্বর্ণ ও রুপা।
মহামারি করোনাভইরাসের প্রকোপের মধ্যে চলতি বছরের শুরু থেকেই বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। দফায় দফায় দাম বেড়ে গত সপ্তাহে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম রেকর্ড ২ হাজার ৭৪ ডলারে উঠে যায়।
তবে গত শুক্রবার থেকে পতনের কবলে পড়ে উড়তে থাকা স্বর্ণের দাম। ওই দিন ৩৪ দশমিক ১০ ডলার কমে প্রতি আউন্স সোনার দাম ১ হাজার ৩৪ দশমিক ৮০ ডলারে নেমে আসে। এরপর চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গত সোমবারও স্বর্ণের দরপতন হয়। এদিন প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ৬ ডলার কমে যায়। আর গতকাল লেনদেনের শুরুতেই প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১০ ডলার কমে যায়।
বিশ্ববাজারে লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে স্বর্ণের দরপতন বাড়তে থাকে। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ৮৫ ডলার কমে ১ হাজার ৮৪৪ ডলারে নেমে গেছে। এই দরপতনের ফলে একদিনেই স্বর্ণের দাম ৪ দশমিক ২৩ শতাংশ কমে গেল। এর ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম কমল ২ দশমিক ৮৫ শতাংশ। তবে এখনো মাসের ব্যবধানে ৯ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং বছরের ব্যবধানে ৩০ দশমিক ২৯ শতাংশ বেশি রয়েছে স্বর্ণের দাম।
এদিকে মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে রুপার দামেও বড় উত্থান হয়। গত সপ্তাহে রুপার দাম বেড়ে ২০১৩ সালের মার্চে পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে যায়। প্রতি আউন্স রুপার দাম ২৮ দশমিক ২৬ ডলার পৌঁছায়। স্বর্ণের মতো রেকর্ড দামে পৌঁছে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস থেকে রুপার দামেও পতন শুরু হয়। গত শুক্রবার বিশ্ববাজারে রুপার ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ দরপতন হয়। দরপতনের এই ধারা চলতি সপ্তাহেও অব্যাহত রয়েছে।
গতকাল লেনদেনের শুরুতে প্রতি আউন্স রুপার দাম দশমিক ১৮ ডলার বা দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে যায়। সময়ের সঙ্গে রুপার দরপতনও বড় হতে থাকে। ইতোমধ্যে ৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ কমে প্রতি আউন্স রুপার দাম ২৬ ডলারে নেমে এসেছে। এই দরপতনের পরও সপ্তাহের ব্যবধানে এখনো রুপার দাম ৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি রয়েছে। পাশাপাশি মাসের ব্যবধানে ৪৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং বছরের ব্যবধানে ৬১ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে রুপা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।