পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ১৩ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম জুলফিকার হায়াদ মামলার চার্জশিট দেখেন। এরপর তিনি মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে বদলি করেন। আদালত ১৩ আগস্ট সাবরিনা-আরিফসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে সাবরিনা ও আরিফসহ আটজনের বিরুদ্ধে চার্জশিটটি দাখিল করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। চার্জশিটে সাবরিনা ও আরিফকে মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেছে। মামলায় অভিযুক্ত অন্য আসামিরা হলেন- আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা।
এর আগে গত ২৩ জুন সাবরিনার স্বামী আরিফ চৌধুরীসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে তেজগাঁও থানা পুলিশ। ২৪ জুন আরিফ চৌধুরী ও সহযোগী সাঈদ চৌধুরীর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেও বেরিয়ে আসে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তবে ১৫ জুলাই আরিফুলের ফের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। ১৬ জুলাই রিমান্ডে মুখোমুখি হন আরিফ-সাবরিনা। তদন্তকালে জেকেজির কম্পিউটার থেকে করোনাভাইরাস পরীক্ষার ১৯৮৫টি ভুয়া রিপোর্ট পায় পুলিশ। এই জালিয়াতির মাস্টার মাইন্ড আরিফুল। এক্ষেত্রে অন্যরা বিভিন্নভাবে তাকে সহযোগিতা করত। হিরু ছিল গ্রাফিক্স ডিজাইনার। তার হাত দিয়ে তৈরি হত ভুয়া সনদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।