পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট প্রদানের মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা শারমিনকে কেন জামিন দেয়া হবে না- এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। জামিন আবেদনে শুনানি শেষে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি মো. হাবিবুল গনি এবং বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ডা. সাবরিনার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেজাউল করিম।
এর আগে, করোনার ভুয়া প্রতিবেদন দেয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের ডা. সাবরিনা শারমিন জামিন আবেদন করেন। সাবরিনা-আরিফুল দম্পতি ছাড়া এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন, আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও এবং জেবুন্নেসা।
প্রসঙ্গত, গত বছর ২০ আগস্ট বিচারিক আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন। এর আগে ৫ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। মামলার অভিযোগপত্রে সাবরিনা ও আরিফুলকে জালিয়াতি ও প্রতারণার মূলহোতা এবং বাকি ৬ জনকে অপরাধে ‘সহায়তাকারী’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
করোনার ভুয়া রিপোর্ট দেয়া প্রতিষ্ঠান জেকেজি হেলথ কেয়ারের সিইও আরিফুর চৌধুরীর স্ত্রী ডা. সাবরিনা জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের একজন চিকিৎসক ছিলেন। মামলার পর ওই প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। গত বছর ১২ জুলাই সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তেজগাঁও বিভাগীয় উপ-পুলিশ (ডিসি) কার্যালয়ে আনা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন জেকেজির প্রতারণা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, ডিসিসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি সদুত্তর দিতে না পারায় তাকে তেজগাঁও থানায় আগেই আরিফুলের বিরুদ্ধে হওয়া মামলায় গ্রেফতার করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।