মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় মিশর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের কার্যক্রমের নিন্দা জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েফ এরদোগান। তিনি এসব কার্যক্রমকে অবৈধ বলে আখ্যা দিয়েছেন। এর আগে মিশরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসি রাজধানী কায়রোতে লিবিয়ার বেনগাজির উপজাতি নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এসময় তিনি লিবিয়ার আন্তর্জাতিক স্বীকৃত জিএনএ সরকারকে হুমকি দিয়ে বলেন, আঞ্চলিক নিরাপত্তার স্বার্থে লিবিয়া ইস্যুতে মিশর চুপ করে বসে থাকবে না। তবে এমন হুমকিকে যুদ্ধের উস্কানি হিসেবে দেখছে জিএনএ সরকার। একইসঙ্গে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, উপজাতি গোষ্ঠিগুলোকে অস্ত্র দিয়ে লিবিয়াকে আরো অস্থিতিশীল করতে চাইছে মিশর। এরপরই তুর্কি প্রেসিডেন্টের এমন নিন্দা জানানোর ঘটনা ঘটলো।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, লিবিয়া যুদ্ধে দেশটির জিএনএ সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক।
অপরদিকে মিশর, আরব আমিরাত ও রাশিয়া এর শত্রুপক্ষ বিদ্রোহী নেতা জেনারেল খলিফা হাফতারের দলকে সমর্থন দিচ্ছে। লিবিয়ার পূর্বাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন খলিফা হাফতার। সম্প্রতি তুরস্ক জিএনএ সরকারের সমর্থনে লিবিয়ায় সেনা পাঠালে চাপের মুখে পরে বিদ্রোহীরা। বেশ কিছু শহর পুনরায় দখলে সক্ষম হয় জিএনএ সরকার।
এ কারণে এ সপ্তাহে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় বিদ্রোহী সরকার মিশরকে এ যুদ্ধে অংশ নেয়ার আহবান জানায়। এ প্রেক্ষিতে এরদোগান বলেন, মিশর লিবিয়াতে প্রবেশ করলেও জিএনএকে সহায়তা চালিয়ে যাবে তুরস্ক। হাফতারকে সহায়তায় মিশর যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে তা সবই অবৈধ। অপরদিকে তিনি আরব আমিরাতের আচরণকে দস্যুতার সঙ্গে তুলনা করেন।িলিবি
ইনকিলাব ডেস্ক : আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় মিশর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের কার্যক্রমের নিন্দা জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েফ এরদোগান। তিনি এসব কার্যক্রমকে অবৈধ বলে আখ্যা দিয়েছেন। এর আগে মিশরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসি রাজধানী কায়রোতে লিবিয়ার বেনগাজির উপজাতি নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এসময় তিনি লিবিয়ার আন্তর্জাতিক স্বীকৃত জিএনএ সরকারকে হুমকি দিয়ে বলেন, আঞ্চলিক নিরাপত্তার স্বার্থে লিবিয়া ইস্যুতে মিশর চুপ করে বসে থাকবে না। তবে এমন হুমকিকে যুদ্ধের উস্কানি হিসেবে দেখছে জিএনএ সরকার। একইসঙ্গে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, উপজাতি গোষ্ঠিগুলোকে অস্ত্র দিয়ে লিবিয়াকে আরো অস্থিতিশীল করতে চাইছে মিশর। এরপরই তুর্কি প্রেসিডেন্টের এমন নিন্দা জানানোর ঘটনা ঘটলো।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, লিবিয়া যুদ্ধে দেশটির জিএনএ সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক।
অপরদিকে মিশর, আরব আমিরাত ও রাশিয়া এর শত্রুপক্ষ বিদ্রোহী নেতা জেনারেল খলিফা হাফতারের দলকে সমর্থন দিচ্ছে। লিবিয়ার পূর্বাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন খলিফা হাফতার। সম্প্রতি তুরস্ক জিএনএ সরকারের সমর্থনে লিবিয়ায় সেনা পাঠালে চাপের মুখে পরে বিদ্রোহীরা। বেশ কিছু শহর পুনরায় দখলে সক্ষম হয় জিএনএ সরকার।
এ কারণে এ সপ্তাহে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় বিদ্রোহী সরকার মিশরকে এ যুদ্ধে অংশ নেয়ার আহবান জানায়। এ প্রেক্ষিতে এরদোগান বলেন, মিশর লিবিয়াতে প্রবেশ করলেও জিএনএকে সহায়তা চালিয়ে যাবে তুরস্ক। হাফতারকে সহায়তায় মিশর যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে তা সবই অবৈধ। অপরদিকে তিনি আরব আমিরাতের আচরণকে দস্যুতার সঙ্গে তুলনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।