পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চার মাসেরও বেশি সময় বিচার কার্য পরিচালনা করলো সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। গতকাল সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে এজলাসে বসেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে চলেছে বিচারিক কার্যক্রম।
ভার্চুয়াল বিচার ব্যবস্থা কার্যকর ভূমিকা পালন করলে এই করোনা প্রকোপে সপ্তাহে পাঁচ দিনই আপিল বিভাগের কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে ভার্চুয়াল বিচার ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আর এ ব্যবস্থা কার্যকর প্রমাণিত হলে সপ্তাহে পাঁচ দিনই ভার্চুয়ালভাবে আপিল বিভাগের বিচার কাজ চলবে।
এ সময় প্রধান বিচারপতির মন্তব্যের সঙ্গে সহমত পোষণ করেন বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হওয়া আপিল বিভাগের আরও পাঁচ বিচারপতি। তারা হলেন, বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিক, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার, বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিক এবং বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান।
ভার্চুয়াল ব্যবস্থায় আপিল বিভাগের প্রথম দিনে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম আমিন উদ্দিনসহ আপিল বিভাগের মামলা সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরাও এসময় ভিডিও লিংকের মাধ্যমে আদালতের কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হন।
এর আগে গত রোববার আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল বেঞ্চ বসার বিষয়ে আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. বদরুল আলম ভূঞা এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেন। এতে বলা হয়, শুধু ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল আদালতের বিচারকার্য পরিচালিত হবে সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার। এ দু’দিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর সোয়া ১টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করা হবে। এর আগে করোনা প্রকোপের কারণে গত ২৫ মার্চ থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।