পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রিজেন্ট হাসপাতাল ও জেকেজি হেলথ কেয়ারের কর্ণধারদের ‘নেপথ্য গডফাদাররা কেনো ধরা-ছোঁয়ার বাইরে’ তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, সাহেদের কেলেংকারী, জেকেজির চেয়ারম্যানের (সাবরিনা) কেলেংকারী- এরা সবাই আওয়ামী লীগের লোক। আজকে যখন চারিদিক থেকে আওয়াজ উঠেছে রুই-কাতলা তো ধরা পড়ে না। নামমাত্র একজন (ডা. সাবরিনা) ধরা পড়লেন। আমরা জানতে চাই, এর পেছনে গডফাদার কারা? এর পেছনে সেই ক্ষমতাশালী লোক কারা? তারা তো ধরা পড়ে না। সাহেদের সাথে, জেকেজির সাথে আরো জড়িত যারা আছে তাদেরকে তো আপনারা ধরতে পারবেন না। রুই-কাতলাদের আপনারা ধরতে পারবেন না। কারণ ওরা ক্ষমতাশালী লোক।
গতকাল সোমবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হোমিওপ্যাথিক ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এইচড্যাব) উদ্যোগে কোবিড-১৯ ভাইরাস মোকাবিলায় মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, মাস্কের দুর্নীতি কে করেছে? মন্ত্রীর ছেলে। ভেন্টিলেটর দুর্নীতির সাথে জড়িত কে? ক্ষমতাসীন দলের লোক অথবা মন্ত্রীর আত্বীয়-স্বজন। যখন পত্র-পত্রিকা, গণমাধ্যম চারিদিকে ছি. ছি. পড়ে গেছে। আওয়ামী লীগের এমন কোনো নেতা নাই যার সাথে রিজেন্ট হাসপাতালের মালিকের সম্পর্ক নাই। ছবি তুলেছেন সেটা ভিন্ন কথা। কিন্তু সরকারের পক্ষে স্বাস্থ্য্ অধিদফর অনুমোদন দিয়েছে তাদেরকে করোনা টেস্ট করার জন্য। স্বাস্থ্য অধিদফরের ডিজি যখন অনুমোদন দেয় সেটা তো সরকারেরই অনুমোদন।
রিজেন্ট হাসপাতালের কর্ণধার মো. সাহেদের প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, উনি সরকারের পক্ষে টক শো করছেন, আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক উপ-কমিটির সদস্য তিনি। তারপরে বললেন কি? সে নাকী হওয়া ভবনের লোক। যখন ফাঁস হয়ে যায়, যখন মুখ দেখানোর কিছু থাকে না, তখন বিএনপি অথবা হাওয়া ভবনের বলে চাপিয়ে দেয় তারা। ওরা দুর্নীতি-লুটপাট সব করে যখন ধরা পড়ে যায় তখন বলে হচ্ছে হাওয়া ভবনের লোক। সরকারের অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান তিনি।
সংগঠনের সভাপতি শফিকুল আলম নাদিমের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব একেএম জাকির হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সম্মিলিত হোমিওপ্যাথিক জোটের সভাপতি আরিফুর রহমান মোল্লা বক্তব্য রাখেন।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।