মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা সর্বত্র আলোচনা যুবলীগ নেতার মামলায় কারাগারে ছাত্রলীগ নেতা। তথ্যপ্রযুক্তি আইনে করা মামলায় জেলা ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক হামজা খানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘিওর উপজেলা যুবলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সজীব মীর বাদি হয়ে মামলাটি করেছিলেন।
শুক্রবার (৩ জুলাই) তাকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঘিওর থানার উপপুলিশ পরিদর্শক আব্দুস সালাম জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয়কে নিয়ে জেলা ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক হামজা খান তার ফেসবুক পেজে নারী কেলেংকারী, ভূমি দস্যু আখ্যায়িত করে স্ট্যাটাস দেয়। এতে ঘিওর উপজেলা যুবলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সজীব মীর বাদি হয়ে হামজা খানসহ তিনজনকে আসামি করে ১৩ জুন তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা করেন। শুক্রবার দুপুরে মানিকগঞ্জ শহর থেকে হামজা খানকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কাজী রাজু আহম্মেদ বুলবুল বলেন, হামজা খান যে অপরাধ করেছে তার দায় দল কখনোই নেবে না। সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমানকে নিয়ে আপত্তিকর স্ট্যাটাস দেয়ায় জেলা ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক হামজা খানকে শোকোজ করা হয়েছিল। কিন্তু হামজা খান ওই শোকোজের কোনো জবাব দেয়নি। বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানানো হবে।