মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিশ্বের কয়েকজন নেতা আছেন যারা সব সময় সংবাদের শিরোনাম হতে পছন্দ করেন। তাদের একজন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং-উন। এই নেতা তার কর্মকাণ্ডের প্রায় সময় তিনি সংবাদের শিরোনাম হয়ে থাকেন। আবারও তিনি সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছেন। কারণ তার মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। তিন সপ্তাহ ধরে একবারও জনসম্মুখে না আসায় এ গুঞ্জন শুরু হয়।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম মিররের খবরে বলা হয়, গত ৭ জুন রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনে প্রকাশিত ওয়ার্কার্স পার্টির ১৩তম পলিটিক্যাল ব্যুরো মিটিংয়ের ছবিতে কিম জং-উনকে শেষবার দেখা গিয়েছিল। তবে এটি যাচাই করার কোনো উপায় নেই যে ছবিটা ওই দিনেরই কি না।
এরপর গত ৩ সপ্তাহে কিম উনকে আর একবারও কোথাও দেখায় যায়নি, যার ফলে তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন গুঞ্জন তৈরি হয়েছে। তবে এটি এই বছর তার দ্বিতীয় দীর্ঘ অনুপস্থিতি।
করোনাভাইরাসের মহামারিতে এরআগে আরেকবার কিম উন দীর্ঘ সময় জনসম্মুখে না আসায়, তিনি মারা গেছেন বলে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই সন্দেহ আরও দানা বাঁধে যখন ১৫ এপ্রিল উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা, উনের দাদা কিম ইলের মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি না আসেন।
সে সময় কিছু সূত্র বলেছিল, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম-উনের হার্টের সার্জারিতে ত্রুটি ছিল এবং শেষ পর্যন্ত তিনি আর আরোগ্য লাভ করেননি।
সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে তিনি প্রকাশ্যে আসেন পহেলা মে। কিন্তু গত ৭ জুনের পর রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া কিমের কূটনৈতিক সংক্রান্ত বিভিন্ন চিঠিপত্র আদান-প্রদানের খবর দিলেও তার চেহারা দেখা যায়নি।
জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী তারো কনো এ নিয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, কিমের স্বাস্থ্য নিয়ে আমাদের কাছে কিছু সন্দেহজনক তথ্য আছে। তিনি জানান, দেশটিতে করোনাভাইরাস মহামারি ছড়িয়েছে। এ থেকে বাঁচতে কিম নানা উপায় অবলম্বন করছেন। তার চলাফেরা খুবই সন্দেহজনক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।