পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকার ভারতের পাটকলগুলো চালু করার জন্য দেশের রাষ্ট্রয়াত্ত্ব পাটকলসমূহ ধ্বংসের নীলনকশা বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। গতকাল ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে এ আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
ফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. আবদুল মঈন খান, জেএসডির আসম আবদুর রব, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, গণফোরামের রেজা কিবরিয়া, বিকল্পধারা বাংলাদেশ এর নুরুল আমিন ব্যাপারী ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী রাষ্ট্রায়াত্ব পাটকলসমূহে ২৫ হাজার শ্রমিক বিদায়ের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে এই বিবৃতি দেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে পাটকলগুলো পরবর্তী সময়ে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) আওতায় চলবে। সরকারের অতীত রেকর্ড থেকে এই আশঙ্কা করার খুবই যৌক্তিক কারণ আছে। শেষ পর্যন্ত এই পাটকল এবং এর সব সম্পত্তি সরকারের ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তির হাতে তুলে দেয়া হবে নামমাত্র মূল্যে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত দেশের পাটকল শিল্পকে ধবংস করে পশ্চিম বাংলার মৃতপ্রায় পাটকল কারখানাগুলো চালু করার নীলনকশারও অংশবিশেষ বলে প্রতীয়মান হয়।
পাটকলসম‚হ থেকে শ্রমিক বিদায়ের সিদ্ধান্ত থেকে সরকারকে সরে আসার দাবি জানিয়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। একইসঙ্গে পাটকল শ্রমিকদের যেকেনো কর্মসূচির প্রতি জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সংহতিও প্রকাশ করেছে।
বিবৃতিতে অভিযোগ করে বলা হয়, পাটখাতে যে লোকসান হয় সেটার জন্য শ্রমিকরা কোনোভাবে দায়ী নয়। রাষ্ট্রায়াত্ব আর সব খাতের মতো প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি, অদক্ষতা ও অযোগ্যতার কারণেই এই শিল্পগুলো লোকসান হয়। সেই ব্যর্থতার মূল্য দিতে হচ্ছে শ্রমিকদের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।