নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশ জাতীয় দল ও স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের স্বনামধন্য ফুটবলার মো. লুৎফর রহমান আর নেই। সোমবার (২৯ জুন) সকাল পৌনে ৯টায় যশোরস্থ নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। তিনি স্ত্রী, এক পুত্র , এক কন্যা ও আতœীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।
দীর্ঘদিন ধরেই প্যারালাইজড অবস্থায় শয্যাশায়ী ছিলেন মরহুম লুৎফর রহমান। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে যশোরের লোন অফিস পাড়াস্থ নিজ বাড়িতেই ছিলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অন্যতম এই সদস্য। তবে প্যারালাইসিস হয়ে যাওয়ার পর ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছিল না লুৎফরের।
প্রায় ছয় মাস পর গত বছরের ১৫ জুলাই ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিকিৎসা এবং অন্যান্য সহযোগিতা বাবদ লুৎফর রহমানকে ৩০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন। এদিন প্রধানমন্ত্রী লুৎফর রহমানের স্ত্রী মাজেদা রহমানের হাতে ৫ লাখ টাকার চেক এবং ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র তুলে দিয়েছিলেন। নিজে ফুটবলার হলেও একমাত্র ছেলে তানভীরকে ক্রিকেটার বানিয়েছেন লুৎফর। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, ‘মো. লুৎফর রহমান মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় গঠিত স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। স্বাধীনতার সময় তার ভূমিকা এবং অবদানকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনাসহ শোকন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’ এছাড়া বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনসহ বিভিন্ন ক্রীড়া সংগঠন শোক প্রকাশ করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।