নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনা আবহেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মাঠে গড়িয়েছে ফুটবল। কিন্তু প্রায় সব ক্ষেত্রেই মাঠে দর্শকদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। ফাঁকা স্টেডিয়ামেই লড়ছেন লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোরা। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজিত হলে টিভিতে ম্যাচ দেখার প্রয়োজন হবে না ক্রিকেটপ্রেমীদের। গ্যালারিতে বসেই প্রিয় দলের জন্য গলা ফাটাতে পারবেন সমর্থকরা। তেমনই অন্তত জানিয়ে দিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
স¤প্রতি ক্যাঙারুর দেশের বোর্ডের সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন কেভিন রবার্টস। তার জায়গায় অন্তঃবর্তী সিইও নিক হকলি জানান, ১৫টি দল নিয়ে এবার টুর্নামেন্ট আয়োজন নিঃসন্দেহে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। তবে অস্ট্রেলিয়ায় যখনই কুড়ি-বিশের বিশ্বকাপের আসর বসুক না কেন, গ্যালারিতে বসেই ম্যাচ উপভোগ করতে পারবেন সমর্থকরা।
বিশ্বজুড়ে করোনার প্রকোপের জন্য বাতিল হয়ে গিয়েছিল সমস্ত স্পোর্টস ইভেন্ট। তারপর থেকে বাইশ গজ এখনও স্তব্ধ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আকাশ থেকেও অনিশ্চতয়তার মেঘ কাটেনি। মনে করা হয়েছিল চলতি মাসে আইসিসির বৈঠকে হয়তো কোনও সমাধান স‚ত্র বেরিয়ে আসবে। এ নিয়ে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছবে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা। তবে তারা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখতে আরও খানিকটা সময় চেয়ে নেয়। জুলাইয়ে এ নিয়ে ধোঁয়াশা কাটতে পারে। তাই বিশ্বকাপেরই আশা এখনও জিইয়ে রয়েছে। কিন্তু তা আদৌ অস্ট্রেলিয়ায় হবে কি না, সে নিয়েও থাকছে প্রশ্নচিহ্ন।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার তরফেই বলা হয়েছিল, পরিস্থিতি যা, তাতে অক্টোবর-নভেম্বরে বিশ্বকাপের আসর সে দেশে হওয়া কার্যত অসম্ভব। কারণ দ্বিপাক্ষিক সিরিজের তুলনায় করোনা আবহে এতবড় মাপের টুর্নামেন্ট আয়োজন অনেক বেশি কষ্টসাধ্য। ১৫ টি দলের দায়িত্ব নেওয়া মুখের কথা নয়। তবে সত্যিই যদি টুর্নামেন্ট নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয় আইসিসি, তাহলে দর্শক ভরতি মাঠেই বিশ্বকাপ আয়োজনে আগ্রহী অস্ট্রেলিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।