Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

দক্ষিণাঞ্চলে আরো ৮৪ জন করোনা সংক্রমনের শিকার

বরিশাল মহানগরী সহ বেশীরভাগ জেলাই রেড জোনে

বরিশাল ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ১৬ জুন, ২০২০, ৪:৫৪ পিএম

দক্ষিণাঞ্চলে ২৪ ঘন্টায় নুতন করে আরো ৮৪ জন করোনা সংক্রমনের শিকার হবার  মধ্যে দিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৬৬৯ জনে উন্নীত হল । মৃত্যুর মিছিলে যোগ  হয়েছে আরো একজনের নাম। এনিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ৬ জেলায় মৃত্যুর তালিকায়ও ৩৪ জনের নাম উঠল। তবে এসময়ে নুতন করে আরো ১৮ জন সহ দক্ষিণাঞ্চলে মোট সুস্থ্য রোগীর সংখ্যা ৪১৮ বলে বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে। বরিশাল মহানগরীতে প্রায় সাড়ে ৮শ সহ জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৯৭৮’এ উন্নীত হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় মহানগরীতে প্রায় ৪০ জন সহ বরিশাল জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫৪। এসময়ে নগরীর বিমানবন্দর থানা এলাকায় ৭৫ বছর বয়েসি একজনের মৃত্যু হয়েছে। 

অপরদিকে তিনদিন পরে পিরোজপুর জেলার পরিস্থিতি যথেষ্ঠ অবনতি ঘটেছে। গত ২৪ ঘন্টায় জেলটিতে নতুন করে ২১জন কোভিড-১৯ রোগী সনাক্ত হয়েছে। যার মধ্যে মঠবাড়ীয়া উপজেলাতেই আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৪জন। এনিয়ে পিরোজপুরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাড়াল ১২৭-এ। মৃত্যু হয়েছে ৩জনের। সুস্থ্য হয়ে উঠেছেন ৭৯ জন। গত ২৪ ঘন্টায় বরগুনা ও ঝালকাঠীতে নতুন ৪ জন করে  কোভিড-১৯ করে রোগী সনাক্ত হয়েছে। ফলে জেলা দুটিতে আক্রান্তের সংখ্যা দাড়িয়েছে যথাক্রমে ১৩৫ ও ৯৭ জনে। মৃত্যু হয়েছে দুজন ও ৪জনের। 

এসময়ে ভোলাতে নতুন আরো একজন করেনা সংক্রমিত হলেও পটুয়াখালী থেকে নতুন কোন রোগী সনাক্ত হবার খবর দেয়নি স্বাস্থ্য বিভাগ। ফলে ভোলাতে মোট আক্রান্ত ১৪০ ও পটুয়াখালীতে সংখ্যাটা ১৯২’ই থাকছে। জেলা দুটিতে মৃত্যুর সংখ্যা যথাক্রমে ১০ জন ও দু জন। 

স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেব মতে দক্ষিণাঞ্চলের ৬ জেলার বিভিন্ন হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডগুলোতে এ পর্যন্ত ১ হাজার ১৮ জন রোগী ভর্তি হলেও সুস্থ্য হয়েছেন ৪৯০ জন। যারমধ্যে বরিশাল শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ও করোনা ওয়ার্ডেই ভর্তি হয়েছেন ৪১৮ জন। সুস্থ্য হয়েছেন ২৬৯ জন।  তবে এদুটি ওয়ার্ড থেকে ২৬ জন রোগী উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্যত্র রেফার করা হয়েছে। আর হাসপাতালটির এ দুটি ওয়ার্ডে মৃত্যু হয়েছে ৫৯ জন। যার মধ্যে করোনা ওয়ার্ডেই মারা গেছেন ১৯ জন। আর আইসোলেশন আরো ৪০ জনেসর মৃত্যু হয়েছে। 

দক্ষিণাঞ্চলে সরকারীভাবে আক্রান্ত ১,৬৬৯ জনের মধ্যে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মাত্র ২৯৪ জন। অবশিষ্টরা যে যার বাড়িতে নিজস্ব ববস্থাপনায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। 

সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল যুড়েই করোনা সংক্রমন এখন অত্যন্ত ভীতিকর নাম। ইতোমধ্যে দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় সবহগুলো জেলাই রেড জোনের আওতাভ’ক্ত হয়েছে। তবে বরিশাল মহানগরীর অবস্থা সবচেয়ে ঝুকিপূর্ণ বিধায় ইতোমধ্যে লক ডাউন করার নির্দেশ দিয়েছে স্বস্থ্য অধিদপ্তর। সোমবার বিকেলের সে নির্দেশ কবে কার্যকর হবে তা এখনো পরিস্কার নয়।

দক্ষিণাঞ্চলে আরো ৮৪ জন করোনা সংক্রমনের শিকার বরিশাল মহানগরী সহ বেশীরভাগ জেলাই রেড জোনে দক্ষিণাঞ্চলে ২৪ ঘন্টায় নুতন করে আরো ৮৪ জন করোনা সংক্রমনের শিকার হবার  মধ্যে দিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৬৬৯ জনে উন্নীত হল । মৃত্যুর মিছিলে যোগ  হয়েছে আরো একজনের নাম। এনিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ৬ জেলায় মৃত্যুর তালিকায়ও ৩৪ জনের নাম উঠল। তবে এসময়ে নুতন করে আরো ১৮ জন সহ দক্ষিণাঞ্চলে মোট সুস্থ্য রোগীর সংখ্যা ৪১৮ বলে বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে। বরিশাল মহানগরীতে প্রায় সাড়ে ৮শ সহ জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৯৭৮’এ উন্নীত হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় মহানগরীতে প্রায় ৪০ জন সহ বরিশাল জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫৪। এসময়ে নগরীর বিমানবন্দর থানা এলাকায় ৭৫ বছর বয়েসি একজনের মৃত্যু হয়েছে। অপরদিকে তিনদিন পরে পিরোজপুর জেলার পরিস্থিতি যথেষ্ঠ অবনতি ঘটেছে। গত ২৪ ঘন্টায় জেলটিতে নতুন করে ২১জন কোভিড-১৯ রোগী সনাক্ত হয়েছে। যার মধ্যে মঠবাড়ীয়া উপজেলাতেই আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৪জন। এনিয়ে পিরোজপুরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাড়াল ১২৭-এ। মৃত্যু হয়েছে ৩জনের। সুস্থ্য হয়ে উঠেছেন ৭৯ জন। গত ২৪ ঘন্টায় বরগুনা ও ঝালকাঠীতে নতুন ৪ জন করে  কোভিড-১৯ করে রোগী সনাক্ত হয়েছে। ফলে জেলা দুটিতে আক্রান্তের সংখ্যা দাড়িয়েছে যথাক্রমে ১৩৫ ও ৯৭ জনে। মৃত্যু হয়েছে দুজন ও ৪জনের। এসময়ে ভোলাতে নতুন আরো একজন করেনা সংক্রমিত হলেও পটুয়াখালী থেকে নতুন কোন রোগী সনাক্ত হবার খবর দেয়নি স্বাস্থ্য বিভাগ। ফলে ভোলাতে মোট আক্রান্ত ১৪০ ও পটুয়াখালীতে সংখ্যাটা ১৯২’ই থাকছে। জেলা দুটিতে মৃত্যুর সংখ্যা যথাক্রমে ১০ জন ও দু জন। স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেব মতে দক্ষিণাঞ্চলের ৬ জেলার বিভিন্ন হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডগুলোতে এ পর্যন্ত ১ হাজার ১৮ জন রোগী ভর্তি হলেও সুস্থ্য হয়েছেন ৪৯০ জন। যারমধ্যে বরিশাল শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ও করোনা ওয়ার্ডেই ভর্তি হয়েছেন ৪১৮ জন। সুস্থ্য হয়েছেন ২৬৯ জন।  তবে এদুটি ওয়ার্ড থেকে ২৬ জন রোগী উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্যত্র রেফার করা হয়েছে। আর হাসপাতালটির এ দুটি ওয়ার্ডে মৃত্যু হয়েছে ৫৯ জন। যার মধ্যে করোনা ওয়ার্ডেই মারা গেছেন ১৯ জন। আর আইসোলেশন আরো ৪০ জনেসর মৃত্যু হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলে সরকারীভাবে আক্রান্ত ১,৬৬৯ জনের মধ্যে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মাত্র ২৯৪ জন। অবশিষ্টরা যে যার বাড়িতে নিজস্ব ববস্থাপনায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল যুড়েই করোনা সংক্রমন এখন অত্যন্ত ভীতিকর নাম। ইতোমধ্যে দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় সবহগুলো জেলাই রেড জোনের আওতাভ’ক্ত হয়েছে। তবে বরিশাল মহানগরীর অবস্থা সবচেয়ে ঝুকিপূর্ণ বিধায় ইতোমধ্যে লক ডাউন করার নির্দেশ দিয়েছে স্বস্থ্য অধিদপ্তর। সোমবার বিকেলের সে নির্দেশ কবে কার্যকর হবে তা এখনো পরিস্কার নয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ