পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, ওয়ান এলিভেনের সময় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাসিমের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছিল সে সময় ব্রেন স্ট্রোক করেছিলেন। স্ট্রোক করে নাসিম পড়েছিলেন। সেই সময় যদি সালমান এফ রহমানের অ্যাম্বুলেন্সে করে নাসিমকে হাসপাতালে নেয়া হয়। তার অ্যাম্বুলেন্স থাকার কারণে তাকে হাসপাতালে নেয়া সম্ভব হয়েছিল, ফলে সে সময় তিনি বেঁচে যান।
গতকাল রোববার সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এবং ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুতে জাতীয় সংসদে শোক প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করা হয়। এর আগে সব প্রস্তাবের ওপর সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য আলোচনায় অংশ নেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এরকম ঘটনা দুইজনের বেলায় ঘটেছিল মোহাম্মদ নাসিম এবং মহিউদ্দিন খান আলমগীরের। সে সময় সালমান এফ রহমানও জেলখানায় ছিলেন। বেক্সিমকো যেহেতু সালমানের তাই তার ছেলে সব সময় জেলাখানার সামনে একটি অ্যাম্বুলেন্সে মজুদ রাখতো। নাসিম স্ট্রোক করে পড়েছিলেন। তখন জেলখানার সবাই জড়াজুড়ি করে ঐ অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করেছিল। যে যাত্রায় নাসিম বেঁচে গিয়েছিল। তা না হলে জেলখানায় পড়ে মরে থাকতো। তবে ওই সময় তার শরীরের একপাশ প্যারালাইজড হয়ে যায়। একই ঘটনা ঘটে মহিউদ্দিন খান আলমগীরের সাথে। তিনিও স্ট্রোক করে পড়েছিলেন। তাকেও সালমানের অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসলে আমার জন্য খুব কষ্ট হচ্ছে বলতে, এভাবে সবাইকে হারানো আমার জন্য দুঃখজনক। করোনা এমন একটা অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে যে আমাদের দলের কেউ মারা গেলে তার পরিবারের কাছে ছুটে যাবো, একটু সান্ত¦না দেবো, সেই সুযোগ পাচ্ছি না। আজ সংসদে আসার সময় আমাকে অনেক জায়গা থেকে সংসদে না আসতে নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হলে দিনের কার্যসূচিতে সব কার্যক্রম স্থগিত করে সম্পূরক কার্যসূচির অংশ হিসেবে শোক প্রস্তাব তোলা হয়। প্রস্তাবটি স্পিকার নিজেই সংসদে উপস্থাপন করেন। এসময় স্পিকার দুই নেতার কর্মময় জীবনী তুলে ধরেন। পরে তার ওপর আলোচনা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।