নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
গত ২৬ জানুয়ারি জীবনের ইনিংসে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছিলেন বসন্ত রাইজি। ঘটা করে আয়োজন না হলেও বহু কালের সাক্ষী এই গ্রেটের জন্মদিনে ঠিকই হাজির হয়েছিলেন শচীন টেন্ডুলকার, সুনিল গাভাস্কার, স্টিভ ওয়াহর মতো কিংবদন্তিরা। এরপর আর খুব বেশি লম্বা হলো না এই ইনিংস। সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার ও প্রথিতযশা এই ক্রিকেট ঐতিহাসিক মুম্বাইয়ে মারা গেছেন গতকাল ভোর রাতে। তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর ১৩৯ দিন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনিই ছিলেন জীবিত সবচেয়ে বেশি বয়সী প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার।
গত ৭ মার্চ ইংলিশ ক্রিকেটার জন ম্যানার্স মারা যাওয়ার পর ১৯২০ সালে বরোদায় জন্ম নেয়া রাইজিই ছিলেন জীবিত সবচেয়ে বেশি বয়সী ক্রিকেটার। তার মৃত্যুর পর এখন জীবিত সবচেয়ে বেশি বয়সী প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার নিউ জিল্যান্ডের অ্যালান বার্জেস। ১৯২০ সালের ১ মে তার জন্ম ক্রাইস্টচার্চে। কেন্টারবুরির হয়ে ১৯৪০-৪১ মৌসুম থেকে ১৯৫১-৫২ মৌসুম পর্যন্ত এই স্পিনিং অলরাউন্ডার খেলেছেন ১৪টি ম্যাচ।
বসন্ত রাইজি নামটা ক্রিকেটপোকাদের কাছে অপরিচিত না। মুম্বাই ও বরোদার এ সাবেক ব্যাটসম্যান অন্তত ক্রিকেট ঐতিহাসিক হিসেবে খ্যাতি কুড়িয়েছেন। কিন্তু তার সবচেয়ে বড় অর্জনটা ছিল খেলা থেকেই। রাইজির ক্যারিয়ারে তাকালে সেটি বোঝা যাবে না। মাত্র ৯ ম্যাচের প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ার। ১৪ ইনিংসে ২৩.০৮ গড়ে ২৭৭ রান। ১৯৩৮-৩৯ মৌসুম থেকে ১৯৪৯-৫০ মৌসুম পর্যন্ত টিকেছে তার প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ার। এই স্বল্প খেলা আর বয়স দিয়ে অনন্য এক অর্জন গড়েছিলেন বসন্ত রাইজি। সবচেয়ে বেশি বয়স্ক প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার। এই রেকর্ড ধরে রেখেই আজ মুম্বাইয়ে নিজ বাসভবনে মারা গেছেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।