নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন বিসিবি পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল। কিন্তু মনোবল হারাননি, দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে আইসোলেশনে থাকার পর তাই সেরেও উঠেছেন এই ক্রীড়া সংগঠক ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা। গতপরশু নতুন করে পরীক্ষায় তার শরীরে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব আর পাওয়া যায়নি। নাদেল নিজেই দেন এই সুখবর, ‘গতকাল (গতপরশু) আবার নতুন পরীক্ষার ফল এসেছে নেগেটিভ। অর্থাৎ আমার শরীরে এখন আর করোনাভাইরাস নেই।’ আক্রান্ত হলেও বড় কোন উপসর্গ ছিল না বলেও জানান তিনি, ‘আমার আসলে তেমন কোন উপসর্গই ছিল না। হালকা জ্বর আর গলাব্যথা ছিল। আইসোলেশনের পুরোটা সময় আমি আর কোন সমস্যা অনুভব করিনি। তবে শরীরে কতটা অ্যান্টিবডি তৈরি হলো সেটা নিয়ে ভাবছি।’
গত ২১ মে নাদেলের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর আলাদা একটি বাসায় নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিলেন তিনি। পরিবারের অন্য সদস্যদেরও সংস্পর্শও এড়িয়ে চলেছেন। কঠোর নিয়ম মেনে চলায় তার পরিবারের আর কেউই আক্রান্ত হননি। আক্রান্ত হওয়ার পর মনের জোর রাখাটা খুব জরুরী বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের এই সাংগঠনিক সম্পাদক, ‘ফল পজিটিভ আসার পর আমি একদম ঘাবড়ে যাইনি। মনের জোর রাখতে চেয়েছি, দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে চেয়েছি। আবার অনেকে ফোন করে, মেসেজ দিয়ে মনোবল রাখতে বলেছেন। বিসিবির সভাপতিসহ সবাই খোঁজ খবর নিয়েছেন। আসলে এই সময়ে মনের জোর রাখাটা খুব দরকার।’
সেরে উঠলেও আপাতত আরও কয়েকদিন বাসাতেই বিশ্রাম নেবেন নাদেল। কেউ আক্রান্ত হলেও ঘাবড়ে না গিয়ে নিয়ম নীতি মেনে চলার পরামর্শ তার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।