নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মাঠের খেলা ফুটবল। খেলোয়াড়রা যদি ঠিকমতো মাঠ না পায়, তাহলে তারা খেলবে কীভাবে? এবারের বিপিএল যে মাঠে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, সেই এমএ আজিজের মাঠে বড় মঞ্চ তৈরি করে গত ২০ জুলাই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এতে মাঠের বারোটা বেজে গেছে। এমনিতেই এই মাঠে ড্রেনেজ সিস্টেম নেই। তার মধ্যে বর্ষার ভরা মৌসুমে এখানে হচ্ছে বিপিএল। তাছাড়া মাঠের মাঝখানে রয়েছে ক্রিকেট পীচ। এ অবস্থায় খেলোয়াড়রা তাদের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারবেন কিনা তা নিয়েও দেখা দিয়েছে সংশয়। গতবছর এই ভেন্যুতে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলতে এসে তাদের এই মাঠ সম্পর্কে বিস্তর অভিজ্ঞতা হয়েছে। তাই এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে এবারের বিপিএলের যাত্রা শুরু হওয়ার কথা শুনে অনেক ক্লাবের খেলোয়াড়রাই অস্বস্তি প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তারপরও এই ভেন্যুতে ১৮টি ম্যাচ রাখা হয়েছে। খেলোয়াড়দের আপত্তি থাকলেও দলের স্বার্থে তাদেরকে এমন সমস্যার মধ্যেও মাঠে নামতে হচ্ছে।
অনুশীলনের অনুমতি নেই!
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) ফুটবলে অংশ নিতে যাওয়া আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও উত্তর বারিধারা ক্লাবের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল নগরীর দামপাড়া পুলিশ লাইনস মাঠ। কিন্তু গতকাল দল দুটি ওই মাঠে প্র্যাকটিস করতে গেলে তাদেরকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। জানা গেছে, অনুশীলনের জন্য এই মাঠের অনুমতি দেয়া হয়নি সিএমপির পক্ষ থেকে। অথচ, আয়োজকরা আগে থেকেই বলে আসছিল, ওই মাঠটি প্র্যাকটিসের জন্য অনুমতি নেয়া হয়েছে। প্র্যাকটিস শিডিউলেও ওই মাঠের নাম রয়েছে। দল দু’টি ওই মাঠে ঢুকতে না পেরে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। এরপর আরামবাগের দলটি নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে এবং উত্তর বারিধারা নগরীর হালিশহর সরকারী শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে অনুশীলন করেছে। বিপিএল আয়োজকরা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শুরু থেকেই যে অব্যবস্থাপনা দেখিয়ে আসছিল, তার ধারাবাহিকতায় গতকাল এই প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড নিয়ে আরেকটি নমুনা দৃষ্টিগোচর হলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।