গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
রাজশাহী ব্যুরো : সিটি সেলের কার্যক্রম কি বন্ধ হয়ে গেছে? এমন প্রশ্ন রাজশাহী অঞ্চলের সিটি সেল গ্রাহকদের। ক’মাস ধরে নেটওয়ার্ক এই আছে, এই নেই। এমন লুকোচুরি খেলা হলেও এবার বেশ কিছুদিন ধরে একেবারেই বন্ধ। এতে করে মোবাইল ও মডেম ব্যবহারকারীরা পড়েছেন বিপাকে। পুরাতন নম্বর দেয়া আছে অনেককে। ফলে বাধ্য হয়ে ব্যবহার করছেন গ্রাহকরা। অনেকে ভিন্ন অপারেটরের গ্রাহক হয়ে কল ডাইভার্ট করে কাজ চালাচ্ছিলেন। এখন সেটিও আর হয় না। সিটি সেল বন্ধ হবার সাথে সাথে মুখ বন্ধ করেছেন এর কর্মীরাও। তাদের কাছেও কোনো জবাব নেই বরং বিক্ষুব্ধ। কারণ তারাও গ্রাহকদের কাছে নানা কথা শুনছেন। আবার বেতন-ভাতাও নিয়মিত নয়।
এখানে এগারোটি টাওয়ারের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক চালায়। যেসব ভবনে টাওয়ার আছে তাদের ভাড়াও নিয়মিত নয় বলে বিড়ন্বনা আছে। বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার কারণে ও সংযোগ বিচ্ছিন্নের ঘটনাও ঘটে। আর এতে বিপাকে পড়েছে গ্রাহকরা। এর ডিলাররাও রয়েছেন বিপাকে। সংযোগ গ্রহণকারীরা এসব স্থানে বন্ধ থাকার কারণ জিজ্ঞেস করে। তারাও কোনো সদুত্তর দিতে পারে না। ইতোমধ্যে অনেকে সিটি সেলের সাথে তাদের ব্যবসা গুটিয়েছে।
গতকালও সোনাদিঘী মোড়ের সিটিসেল কাস্টমার সেন্টারে গিয়ে খোঁজখবর নেন। এখান থেকে বলা হয় কি হয়েছে এবং কবে নাগাদ চালু হবে তার খবর তারাও জানে না। গ্রাহকদের ভোগান্তিতে সিটিসেল কর্তৃপক্ষ কারণ জানিয়ে কিংবা দুঃখ প্রকাশ করে পত্রিকায় সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেবার মতো সৌজন্য দেখাননি। এটি হলে অন্তত জানা যেত কারণটি। সেন্টারের কর্মীরা জানালেন তাদের বিব্রতকর অবস্থার কথা।
একজন গ্রাহক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন এরা (সিটিসেল) মরেও না রাস্তাও ছাড়ে না। এখন দেখছি আমাদের ওদের ছাড়তে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।