পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান ও মাওলানা গাজী আতাউর রহমান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, সরকার করোনা পরিস্থিতির কারণে দুর্দশাগ্রস্ত দেশের ৫০ লক্ষ দরিদ্র পরিবারকে ২৫০০ টাকা করে অনুদান দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারি ত্রাণ বিতরণে জনপ্রতিনিধিদের চরম চুরি-চামারি ও দুর্নীতির কারণে তাদের প্রতি আস্থা হারিয়ে দরিদ্র পরিবারগুলোর জন্য বরাদ্দকৃত নগদ অর্থ তাদের নিজস্ব মোবাইল নাম্বারে সরাসরি প্রেরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বিষয়টি খুবই প্রশংসনীয় ও সময়োাপযোগী। কিন্তু এমন একটি মানবিক উদ্যোগ নিয়েও এখন নানা রকম কাহিনী শোনা যাচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারদলীয় কথিত দুর্নীতিবাজ জনপ্রতিনিধিরা গরিব পরিবারগুলোর জন্য বরাদ্দকৃত অনুদানের অর্থ নিজেরা এবং নিজেদের আত্মীয়-স্বজনরা ভাগ বাটোয়ারা করে খাওয়ার জন্য বিভিন্ন কায়দা কৌশল অবলম্বন করছে।
তারা আরও বলেন, নগদ অর্থ প্রাপ্তির সুযোগ থেকে অনেক দরিদ্র পরিবার যেমন বাদ পড়ে যাচ্ছে, তেমনি দলীয় পরিচয়ে অনেক পরিবারের একাধিক ব্যক্তি, ধনী, চাকুরীজীবি এবং স্বচ্ছলরাও তালিকায় ঢুকে যাচ্ছে। আবার কোথাও দেখা গেছে একই মোবাইল নাম্বারে শতাধিক এমনকি দুই শতাধিক মানুষের নাম।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা চাই দুর্দশাগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ প্রকৃত গরিব পরিবারগুলোই পাক। এজন্য আমাদের দাবি হলো, অর্থ প্রদানের আগে প্রতিটি ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডে প্রত্যেক সুবিধাভোগী ব্যক্তির নাম এবং মোবাইল নাম্বারের তালিকা প্রকাশ করা হোক। যাতে প্রকৃত দুর্দশাগ্রস্ত পরিবারগুলো বঞ্চিত না হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।