বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
শুধুমাত্র রোহিঙ্গা করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য স্থাপন করা হচ্ছে ১১ টি পৃথক আইসোলেশন ইউনিট। উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পের অভ্যন্তরে নির্মাণাধীন ১ হাজার ৯০০ শয্যার এই ১১ টি পৃথক আইসোলেশন ইউনিটের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে।
ইতোমধ্যে ২৩৪ শয্যা সম্পূর্ণ প্রস্তত করা হয়েছে। যে কোন সময় সেখানে ভাইরাস আক্রান্ত রোহিঙ্গা শরনার্থী রোগীর চিকিৎসা সেবা দেওয়া যাবে বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও আগমী ৭ মের মধ্যে ১ হাজার ২৬৫ শয্যা প্রস্তুত হওয়ার কথা রয়েছে।
কক্সবাজার আরআরআরসি অফিসের প্রধান স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী ডা. আবু তোহা এম আর ভূঁইয়া সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে ।
তিনি আরো জানান, এই ১১ টি পৃথক আইসোলেশন ইউনিটে মোট ১ হাজার ৯০০ টি শয্যা রয়েছে। এসব আইসোলেশন ইউনিটে সরাসরি ভেন্টিলেটর সুবিধা নাথাকলেও সাধারণ অক্সিজেন সুবিধা থাকবে।
৩৪ টি রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প এলাকায় আইসোলেশন ইউনিট করার ইচ্ছে থাকলেও ক্যাম্প গুলো খুব ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় তা সম্ভব হচ্ছেনা বলে জানান প্রধান স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী ডা. আবু তোহা এম আর ভূঁইয়া।
তিনি বলেন স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার কারণে ক্যাম্প থেকে অপেক্ষাকৃত বিচ্ছিন্ন এলাকায় এ করোনা আইসোলেশন ইউনিট গুলো গড়ে তোলা হচ্ছে।
আরআরআরসি অফিসের প্রধান স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী আরো বলেন, ১হাজার ৯০০ শয্যার মধ্যে বাকী ৬৩৫ শয্যার নির্মাণ কাজও আগামী ২০ মে’র মধ্যে শেষ করা হবে ইনশাআল্লাহ।
জানা গেছে, করোনা ভাইরাস সংকট শেষ হলে এই আইসোলেশন ইউনিট গুলো সাধারণ হাসপাতালে রূপান্তর করা হবে। এই ১১ টি করোনা আইসোলেশন ইউনিট নির্মাণে ১১ টি ভিন্ন ভিন্ন আইএনজিও এবং এনজিও অর্থায়ন করছে। এসব আইসোলেশন ইউনিটে শুধুমাত্র রোহিঙ্গা শরনার্থীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।