মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা, নাসা-র ইঞ্জিনিয়াররা এ বার বিশেষ এক ধরনের ভেন্টিলেটর তৈরি করল। কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার কথা মাথায় রেখেই উচ্চ-চাপের এই ভেন্টিলেটর তারা বানিয়েছে বলে নাসার তরফে দাবি করা হয়েছে।
ডিভাইসটির নাম দেয়া হয়েছে ভাইটাল (ভিআইটিএএল), অর্থাৎ ভেন্টিলেটর ইন্টারভেনশন টেকনোলজি অ্যাকসেসিবল লোক্যালি। গতসপ্তাহেই কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণও হয়েছে নাসার এই ডিভাইসটি। আমেরিকায় করোনার হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত নিউ ইয়র্কের আইকান স্কুল অব মেডিসিনের ছাড়পত্রও জোগাড় করে নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল) ডিরেক্টর মাইকেল ওয়াটকিনস বলেন, আমরা আসলে মহাকাশযানের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। মেডিক্যাল ডিভাইস তৈরি করি না। কিন্তু, এখন চারপাশের পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, চিকিৎসকদের পাশে দাঁড়ানো উচিত। সেই ভাবনা থেকে জেপিএল এই ভেন্টিলেটরটি তৈরি করে।
এখন জরুরি অবস্থায় ব্যবহারের জন্য এই ডিভাইসটি এফডিএ অনুমোদন করলেই, আর কোনও বাধা থাকবে না। নাসার তরফে ইতিমধ্যেই আবেদন জানানো হয়েছে। এদিক, আইকান স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ম্যাথু লেভিন কিন্তু এই ডিভাইস নিয়ে উচ্ছ্বসিত।
নাসা জানিয়েছে, বর্তমানে হাসপাতালগুলিতে যে ভেন্টিলেটর আছে, এটি তার পরিবর্ত নয়। ওই ভেন্টিলেটরগুলি আগের মতোই থাকবে। তাদের ভাইটাল ডিভাইস শুধুমাত্র করোনারোগীদের কথা মাথায় রেখেই বানানো। যাদের সমস্যা তীব্র নয়, তাদের ক্ষেত্রে এই ডিভাইসে কাজ হবে। কিন্তু, অতিসংকটজন রোগীদের ক্ষেত্রে প্রচলিত ভেন্টিলেটরই লাগবে। সূত্র: সিএনএন।
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উচ্চ-চাপের ভেন্টিলেটর বানাল নাসা
ইনকিলাব ডেস্ক
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা, নাসা-র ইঞ্জিনিয়াররা এ বার বিশেষ এক ধরনের ভেন্টিলেটর তৈরি করল। কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার কথা মাথায় রেখেই উচ্চ-চাপের এই ভেন্টিলেটর তারা বানিয়েছে বলে নাসার তরফে দাবি করা হয়েছে।
ডিভাইসটির নাম দেয়া হয়েছে ভাইটাল (ভিআইটিএএল), অর্থাৎ ভেন্টিলেটর ইন্টারভেনশন টেকনোলজি অ্যাকসেসিবল লোক্যালি। গতসপ্তাহেই কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণও হয়েছে নাসার এই ডিভাইসটি। আমেরিকায় করোনার হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত নিউ ইয়র্কের আইকান স্কুল অব মেডিসিনের ছাড়পত্রও জোগাড় করে নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল) ডিরেক্টর মাইকেল ওয়াটকিনস বলেন, আমরা আসলে মহাকাশযানের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। মেডিক্যাল ডিভাইস তৈরি করি না। কিন্তু, এখন চারপাশের পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, চিকিৎসকদের পাশে দাঁড়ানো উচিত। সেই ভাবনা থেকে জেপিএল এই ভেন্টিলেটরটি তৈরি করে।
এখন জরুরি অবস্থায় ব্যবহারের জন্য এই ডিভাইসটি এফডিএ অনুমোদন করলেই, আর কোনও বাধা থাকবে না। নাসার তরফে ইতিমধ্যেই আবেদন জানানো হয়েছে। এদিক, আইকান স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ম্যাথু লেভিন কিন্তু এই ডিভাইস নিয়ে উচ্ছ্বসিত।
নাসা জানিয়েছে, বর্তমানে হাসপাতালগুলিতে যে ভেন্টিলেটর আছে, এটি তার পরিবর্ত নয়। ওই ভেন্টিলেটরগুলি আগের মতোই থাকবে। তাদের ভাইটাল ডিভাইস শুধুমাত্র করোনারোগীদের কথা মাথায় রেখেই বানানো। যাদের সমস্যা তীব্র নয়, তাদের ক্ষেত্রে এই ডিভাইসে কাজ হবে। কিন্তু, অতিসংকটজন রোগীদের ক্ষেত্রে প্রচলিত ভেন্টিলেটরই লাগবে। সূত্র: সিএনএন।
কি-ওয়ার্ড: নাসা, ভেন্টিলেটর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।