পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস মহামারীর লকডাউনের কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আটকে পড়া বাংলাদেশীদের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ফিরিয়ে আনার কথা ভাবছে বাংলাদেশ।
শিক্ষার্থীসহ প্রায় ২০০ বাংলাদেশী নাগরিক দেশে ফিরে আসতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস। চার্টার্ড ফ্লাইটটি পরিচালনার জন্য সরকার কাতার এয়ারওয়েজের সঙ্গে আলোচনা করছে।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার শামীম আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, আমরা দূতাবাসের ওয়েবসাইটে একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানতে চেয়েছিলাম যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে এসে আটকা পড়েছেন এমন কেউ দেশে ফিরতে চান কিনা। এখন পর্যন্ত ২০০-এর মতো বাংলাদেশী দেশে ফিরতে চেয়েছেন। তাদের ফেরানোর জন্য একটি চার্টার্ড ফ্লাইট পরিচালনা করতে কাতার এয়ারওয়েজের সঙ্গে আলোচনা চলছে, তবে এখনো কিছুই চূড়ান্ত হয়নি।
চার্টার্ড ফ্লাইটটি চূড়ান্ত হলে যেসব বাংলাদেশী দেশে ফিরবেন, তাদের নিজেদের খরচে দেশে ফিরতে হবে বলে জানান শামীম আহমেদ।
ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশের দূতাবাস যুক্তরাষ্ট্র, আর্জেন্টিনা, বেলিজ, কলম্বিয়া, ডোমিনিকান রিপাবলিক, গিয়ানা ও ভেনিজুয়েলার কভিড-১৯ পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
এর আগে দূতাবাস বাংলাদেশী নাগরিকদের কেউ এসব দেশে আটকা পড়লে প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য হটলাইনের (+ ১-২০২-৭৪০-৬৩০৫) মাধ্যমে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ জানায়।
দূতাবাস জানায়, নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা যাচ্ছেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের পরিচয় প্রকাশ করে না। এতে কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে কতজন বাংলাদেশী মারা গেছেন কিংবা আক্রান্ত হয়েছেন, তার সঠিক চিত্র দূতাবাসের কাছে নেই। তবে স্থানীয় বাংলাদেশী কমিউনিটি থেকে যতটুকু জানা গেছে, এখন পর্যন্ত ১৬০-১৮০ জন বাংলাদেশী কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এছাড়া দেশটিতে প্রায় এক হাজারের বেশি বাংলাদেশী এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।