বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার নানামুখী ব্যবস্থা নিয়েছে।
জরুরি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ ও দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে জরুরি সেবা হিসেবে গাজীপুরের কাপাসিয়া পল্লী বিদ্যুৎ অফিসও দিন-রাত খোলা থাকছে।
কিন্তু ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) ছাড়াই পলীবিদ্যুতের কর্মচারীরা ঝুঁকি নিয়ে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের সাতটি সাব-স্টেশন রয়েছে। জোনাল অফিসসহ স্টেশনগুলোতে প্রায় ৫০ জন কর্মচারী সবসময় মাঠপর্যায়ে সেবাদান কাজে নিয়োজিত।
জেলার মধ্যে কাপাসিয়ায় করোনার সংক্রমণ বেশি। কাপাসিয়ায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৭০ জন। এর মধ্যে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের স্টাফ রয়েছে ৩৫ জন। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এ অবস্থায় বিল গ্রহণ বন্ধ থাকলেও জরুরি সেবা চালু রয়েছে। সুরক্ষা সরঞ্জাম না থাকায় কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
একাধিক কর্মচারী বলেন, যেসব এলাকায় করোনা রোগী আছে, লাইনে বা ট্রান্সফরমারে সমস্যা দেখা দিলে সেসব এলাকায়ও যেতে হচ্ছে। আমাদেরকে পিপিই ও হ্যান্ড গ্লাভস দেওয়া হয়নি।
তারা আরও বলেন, করোনার শুরুতে মাস্ক ও ছোট হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেওয়া হয়েছিল। শুধু জামিরারচর সাব-স্টেশনের কয়েকজনকে পিপিই দেওয়া হলেও বাকি কেউ পাননি।
এ ছাড়া জোনাল অফিসের সামনে একটি ড্রাম ও একটি সাবান রাখা আছে। জীবাণুনাশক স্প্রের ব্যবস্থা নেই।
এ ব্যাপারে ডিজিএম দাবি করেন, করোনা আক্রান্ত এলাকায় যারা সার্ভিস দেন, তাদের পিপিই দেওয়া হয়েছে। কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।