বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে খুলনায় সরকারি হাপতালের পাশাপাশি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগুলো জরুরি ও বহির্বিভাগে চিকিৎসা সেবা চালু রাখবে।
এছাড়া, প্রাইভেট চেম্বারগুলো বিছিন্নভাবে খোলা না রেখে, যেসব বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা সংক্রান্ত সমন্বিত সুরক্ষা সক্ষমতা আছে সেগুলোর মাধ্যমে অন্যান্য রোগের চিকিৎসা সেবা চালু থাকবে। রোববার সকালে খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিস থেকে পাঠানো এক তথ্য বিবরণীতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
এর আগে শনিবার খুলনা সার্কিট হাউজ সম্মেলনকক্ষে খুলনা বিএমএ, প্রাইভেট মেডিক্যাল প্র্যাকটিশনার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোয়িয়েশনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে খুলনা জেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।
এ সময় বিভাগীয় কমিশনার বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে যার যতটুকু সক্ষমতা আছে তা নিয়েই মানুষের চিকিৎসাসেবা দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘দেশের চিকিৎসা সেবার ৬০ শতাংশই পূরণ করে বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলো। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে দেশের এই দুর্যোগকালে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো যদি বন্ধ থাকে, তাহলে মানুষ সাধারণ রোগেও চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হবেন।’
প্রাইভেট মেডিক্যাল প্র্যাকটিশনার্স অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি ডা. গাজী মিজানুর রহমান খুলনায় করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সরকারি ও বেসরকারি চিকিৎসদের সমন্বয়ে কয়েকটি স্ট্রাইকিং ফোর্স প্রস্তুত রাখার প্রস্তাব দেন। এছাড়া বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসকদের সুরক্ষার জন্য সরকারিভাবে পিপিই (ব্যক্তিগত সুরক্ষা কিট) সরবরাহের আবেদন জানান।
অনুষ্ঠানে খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন, খুলনা স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জিয়াউর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।