বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ ৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে সাতজনের নেগেটিভ ফল পাওয়া গেছে। দুজনের রেজাল্ট এখনো পাওয়া যায়নি। এদিকে মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গুজবে এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ করোনাভাইরাসের উপসর্গ সর্দি, কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত ৯ জন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে পরীক্ষা করিয়ে সাতজন রোগীর নেগেটিভ রেজাল্ট পাওয়া গেছে। বাকি দুজনের রেজাল্ট এখনো পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে গফরগাঁও উপজেলার দক্ষিণে নবগঠিত পাগলা থানার চাকুয়া ও কুরচাই গ্রামের ৩-৪ ব্যক্তি সম্প্রতি তাবলিগ জামাতের এক সাথী মারা যাওয়ায় তারা পালিয়ে গ্রামে ফিরে আসেন। কুরচাই গ্রামের অপর এক ব্যক্তি নারায়ণগঞ্জ লকডাউন হওয়ার পর অসুস্থ অবস্থায় গ্রামে বাড়িতে ফিরে আসেন। কিন্তু তার অসুস্থতার বিষয়টি পরিবারের লোকজন আড়াল করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গফরগাঁও ইউনিয়নের নামা পড়শী পাড়া গ্রামের এক ব্যক্তি (৩৮) অসুস্থ অবস্থায় নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রামে ফিরে আসেন। স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ সবুজ মিয়া গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে তাকে ঘরবন্দি অবস্থায় রাখলেও পরিবারের মধ্যেই আতঙ্ক বিরাজ করছে। অপরদিকে পৌর শহরের অজ্ঞাত দুই ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, বাগুয়া গ্রামের এক ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এসব গুজবে এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ মাইন উদ্দীন খান বলেন, কুরচাই গ্রামের তিনজনের মধ্যে একজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। বাকি দুজনের নমুনা সংগ্রহ করা হবে। ৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করানো হয়েছে। এর মধ্যে সাতজনের নেগেটিভ ফল পাওয়া গেছে। দুজনের রেজাল্ট এখনো পাওয়া যায়নি।গফরগাঁওউপজেলার করোনা : সাতজনের নেগেটিভ, দুজনের ফল মেলেনি । গফরগাঁও উপজেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ ৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে সাতজনের নেগেটিভ ফল পাওয়া গেছে। দুজনের রেজাল্ট এখনো পাওয়া যায়নি। এদিকে মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গুজবে এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ করোনাভাইরাসের উপসর্গ সর্দি, কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত ৯ জন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে পরীক্ষা করিয়ে সাতজন রোগীর নেগেটিভ রেজাল্ট পেয়েছেন। বাকি দুজনের রেজাল্ট এখনো পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নের চাকুয়া ও কুরচাই গ্রামের ৩-৪ ব্যক্তি সম্প্রতি তাবলিগ জামাতের এক সাথী মারা যাওয়ায় তারা পালিয়ে গ্রামে ফিরে আসেন। কুরচাই গ্রামের অপর এক ব্যক্তি নারায়ণগঞ্জ লকডাউন হওয়ার পর অসুস্থ অবস্থায় গ্রামে ফিরে আসেন। কিন্তু তার অসুস্থতার বিষয়টি পরিবারের লোকজন আড়াল করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নামা পরশী পাড়া গ্রামের এক ব্যক্তি (৩৮) অসুস্থ অবস্থায় নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রামে ফিরে আসেন। স্থানীয় ইউপি সদস্য মুহাম্মদ সবুজ মিয়া গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে তাকে ঘরবন্দি অবস্থায় রাখলেও পরিবারের মধ্যেই আতঙ্ক বিরাজ করছে। অপরদিকে পৌর শহরের অজ্ঞাত দুই ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, বাগুয়া গ্রামের এক ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এসব গুজবে এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ মাইন উদ্দীন খান বলেন, কুরচাই গ্রামের তিনজনের মধ্যে একজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। বাকি দুজনের নমুনা সংগ্রহ করা হবে। ৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করানো হয়েছে। এর মধ্যে সাতজনের নেগেটিভ ফল পাওয়া গেছে। দুজনের রেজাল্ট এখনো পাওয়া যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।