পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুড়িগ্রামের সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রিগানকে আটক,দন্ডাদেশ ও নির্যাতনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সারিশ কেন্দ্র (আসক)। এ বিষয়ে সংস্থার পক্ষ থেকে গতকাল রোববার এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগের কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, ঘটনা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার জন্য নির্ধারিত ‘মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯’র এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের নিকৃষ্ট উদাহরণ তৈরি করেছে। আসক মনে করে, এ ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য অশনিসঙ্কেত।
বিবৃতিতে বলা হয়, আরিফুল ইসলামকে যে প্রক্রিয়ায় আটক করে সাজা দেয়া হয়েছে তা সংশ্লিষ্ট আইনের বরখেলাপ, মানবাধিকার ও সাংবিধানিক অধিকারের চরম লঙ্ঘন। এ ঘটনায় বাড়ি থেকে মধ্যরাতে তুলে এনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। অথচ ভ্রাম্যমাণ আদালত কেবল ঘটনাস্থলে তফসিলভুক্ত অপরাধের জন্য সাজা দিতে পারে। অন্যদিকে মাদকবিরোধী অভিযানে আটক করে সাজা প্রদান করা হলেও এ অভিযান জেলা প্রশাসন না মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর পরিচালনা করেছে, তা সংশ্লিষ্টরা সুনির্দিষ্ট করতে পারছেন না। বরং পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন।
ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলকশাস্তি দাবি জানিয়ে বলা হয়েছে, আইনের শাসন, সুশাসন ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এমন ঘটনা নেতিবাচক দৃষ্টান্ত তৈরি করে। আসক এ ঘটনার নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য তদন্ত নিশ্চিত করার এবং তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দ্রুততার সঙ্গে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।